ফাঁকি গল্পের হাতে কলমে অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা // phaki story question answer
![]() |
ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা
ফাঁকি (গল্প)
রাজকিশোর পট্টনায়ক
সারাংশ : গোপালবাবু আটশো টাকা গুণ্ঠ (দু কাঠা) জমি কিনে পিতাপুত্রে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিজে বাড়ি করার জন্য খানিকটা জায়গা ফেলে রেখে একটা আমগাছ বসানো হলো।
পাঁচিলের গায়ে দুহাত ভিতরে কথামতো সেই আমগাছ লাগানো হল। ধীরে ধীরে আমগাছটি বড়ো হল ।আমগাছ বড়ো হলো। যে বছর আমগাছে মুকুল এল। দুপুরবেলা ছেলেদের হাত থেকে কচি আমকে রক্ষা করা খুব মুশকিল হলো।
হঠাৎ করে দেশে যুদ্ধ লেগে গেল। শত্রুর হাত থেকে আত্মরক্ষার তাগিদে আমগাছের তলায় ট্রেও কাটা হল। বয়সের ভারে আমগাছের জোর কমে এসেছে। গোপাল মায়ের কোলের আড়ালে আমগাছের কয়েকটা ডাল কেটে ফেলে।এবংসেই আম গাছটিকেই গোপালবাবুর বাড়ির নিশানা হিসাবে সকলে মানতে লাগল।আমগাছটি কেবলমাত্র গোপালবাবুর বাড়ির নিশানা নয় পাখিদের আশ্রয়রূপে তার ভূমিকা পালন করে চলেছে মানুষের প্রতি গাছের কৃতজ্ঞতার সীমা নাই। সেই আম গাছটিকেই গোপালবাবুর বাড়ির নিশানা হিসাবে সকলে মানতে লাগল।
একদিন ঝড়ে আমগাছ ভেঙে পড়ল। সকালে ঘুম থেকে উঠে সকলে দেখে মরা হাতির মতো আমগাছ পরে রয়েছে। খবরের কাগজে প্রকাশিত হল বুদ্ধিমান এবং হৃদয়বান আমগাছ মারা গেছে। কাঠুরিয়ার দল এসে টুকরো টুকরে করে কেটে গাছটা নিয়ে চলে গেল। আসলে গোপালবাবুকে
ফাঁকি দিয়ে চলে গেল।
হাতেকলমে অনুশীলন
১১ রাজকিশোর পট্টনায়ক কোন ভাষার লেখক ?
উত্তর। রাজকিশোর পট্টনায়ক ওড়িয়া ভাষার লেখক।
১.২ তাঁর লেখা দুটি গল্পের বইয়ের নাম লেখো।
উত্তর। তার লেখা দুটি গল্পের বই হল -(১) 'তুঠ পাথর' এবং (২) 'ভড়াঘর'।
২. সন্ধিবিচ্ছেদ করো : সন্দেহ, আষ্টেক, প্রত্যেক, সম্পূর্ণ, নিরপরাধ, দুর্বল।
উত্তর। সন্দেহ— সম্ + দেহ,
সম্পূর্ণ—সম্+ পূর্ণ,
আষ্টেক—আষ্ট + এক,
নিরপরাধ –নিঃ + অপরাধ,
প্রত্যেক প্রতি + এক,
দুর্বল—দুঃ + বল।
৩. প্রতিশব্দ লিখে তা দিয়ে বাক্যরচনা করো :
বাড়ি, ছেলে, রাস্তা, পাথর, গাছ, বন্ধু, নদী।
উত্তর। বাড়ি—গৃহ— সকল মানুষের কাছে তার গৃহ খুব প্রিয়
ছেলে – পুত্র- পিতা পুত্রের সম্পর্ক সব সময় ভালো হয়
রাস্তা— সড়ক— শহরের সড়কগুলি পাকা।।
পাথর-প্রস্তর– আগেকার রাজা মহারাজারা প্রস্তরে নাম খোদাই করে রাখত।
গাছ—বৃক্ষ— বৃক্ষ আমাদের জ্বালানি দেয়।
বন্ধু—মিত্র— আমার বাবার সঙ্গে তখন কাকুর খুব মিত্র।
নদী — তটিনী — বিকালে তটিনীর ধারে বেড়াতে ভালো লাগে।
৪. নীচের বাক্যগুলি থেকে সমাপিকা ও অসমাপিকা ক্রিয়া বেছে নিয়ে লেখো :
উত্তর। ৪.১ এটুকু জমি খালি রাখা যাক।
উঃ-রাখা যাক।(সমাপিকা ক্রিয়া)
৪.২ আগে গাছ লাগাব।
(সমাপিকা ক্রিয়া)
৪.৩ কোদল লাগবে। বাইরের কোদল এসে ঘরে ঢুকবে।
(সমাপিকা ক্রিয়া)
৪.ও মায়ে পোয়ে ঘরের ভিতরে চলে গেল বিশেষ আলোচনার জন্য।
(অসমাপিকা ক্রিয়া) (সমাপিকা ক্রিয়া)
৪.৫ সকালে গোপাল আর গোপালের মা উঠে প্রথমেই গেল আমগাছ দেখতে, গাছ নেতিয়ে পড়েনি তো।
(অসমাপিকা ক্রিয়া) (সমাপিকা ক্রিয়া) (অসমাপিকা ক্রিয়া) (অসমাপিকা ক্রিয়া) (সমাপিকা ক্রিয়া)
৫। সকর্মক ও অকর্মক ক্রিয়া চিহ্নিত করে।
৫.১ বাবা আমগাছ নিয়ে পাঁচিলের কাছে লাগাচ্ছেন।
(সকর্মক ক্রিয়া)
৫.২ .খুব ছে মা আর ছেলের একই রক
(অকর্মক ক্রিয়া)
৫.৪-এতে আপন চেষ্টাতেই গাছটি বেড়েছে।
(সকর্মক ক্রিয়া)
৫.৪ জল দেওয়া হল।
(অকর্মক ক্রিয়া)
৬ গল্প থেকে বেছে নিয়ে নিয়ে পাঁচটি অনুসর্গ লেখো। সেই অনুসর্গগুলি যোগে স্বাধীন বাক্যরচনা করে।
দিয়ে, থেকে, হতে, সঙ্গে, জন্য।
উত্তর-
দিয়ে- আমাকে দিয়ে একাজ করাতে পারবেনা।
থেকে- বাবা, আজ বাজার থেকে চিংড়ি মাছ আনবে।
হতে- এখান হতে এখনি চলে যায়, নতুবা বিপদ।
সঙ্গে - আমার সঙ্গে এসো।
জন্য - তোমার জন্য আমার অন্য ভাবনা আছে।
৭. নীচের বিশেষ্য শব্দগুলিকে বিশেষণ এবং বিশেষণ শব্দগুলিকে বিশেষ্যে রূপান্তরিত করো :
জাহাজ, গাছ, পোষ, ঝড়, পশ্চিম।
উত্তর।
বিশেষ্য > বিশেষণ
জাহাজ > জাহাজী
গাছ > গেছো
পোষ > পোষা
ঝড় > ঝড়ো
পশ্চিম > পশ্চিমা
৮. নীচের প্রশ্নগুলির কয়েকটি বাক্যে উত্তর লেখো :
৮.১ কটক কোন্ নদীর তীরে অবস্থিত? ওড়িশার আরও একটি নদীর নাম লেখো।
উত্তর। ওড়িশার কটক শহর মহানদীর তীরে অবস্থিত। ওড়িশার অপর একটি নদী হল বৈতরণী।
৮.২ গোপালের বাবা প্রথমে কেন বাগানে ফুলগাছ লাগাতে চাননি ?
উত্তর। গোপালের কেনা জমি মাটি বেলে এবং তা ফুলগাছ লাগানোর পক্ষে অনুপযুক্ত। এছাড়াও সেখানে দেবার অসুবিধা থাকায় গোপালের বাবা প্রথমে বাগানে ফুলগাছ লাগাতে চাননি।
৮.৩ আমগাছে কেন ঠেকো দিতে হয়েছিল?
উত্তর। বয়সের ভারে আমগাছটি পূর্বদিকে হেলে পড়েছিল। সেজন্যই আমগাছে ঠেকো দিতে হয়েছিল।
৮.৪ গাছটিকে উইয়ে খেয়ে ফেলল কীভাবে ?
উত্তর। পিঁপড়ে মারার জন্য গাছের গোড়ায় গোপাল ওষুধ প্রয়োগ করেছিল। কিন্তু গাছের গোড়ায় পিঁপড়ে না, ছিল উইপোকা। ফলে উইপোকা গাছটিকে খেয়ে ফেলেছিল।
৮.৫ গল্প অনুসারে কটকের খবরের কাগজে আমগাছটিকে নিয়ে কী সংবাদ বেরিয়েছিল?
উত্তর। কটক শহরে প্রচারিত সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছিল যে অর্ধরাত্রে প্রচণ্ড ঝড়বৃষ্টির ফলে শহরের মধ্যে পুরী ঘাটে আমগাছ উপড়ে পড়ে গিয়েছে। এর দ্বারা বলা যায় যে আমগাছটির মৃত্যু সংবাদ সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছিল
৯. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
১.১ 'একটু জমি খালি রাখা যাক'—প্রস্তাবটি কে দিয়েছিলেন? কেন তিনি এমন প্রস্তাব দিয়েছিলেন ?
উত্তর। একটু জমি খালি রাখা যাক প্রস্তাবটি দিয়েছিলেন গোপালের বাবা।
কারণ ,,তিনি খালি জায়গায় কিছু গাছপালা লাগাবার ইচ্ছা করেছিলেন। সেজন্যই তিনি এমন প্রস্তাব পেশ করেছিলেন।
১.২ “গোপাল মুখ তুলে সন্ধিভাবে বাবার মুখের দিকে তাকাল তার এই সন্দেহের কারণ কী?
উত্তর। গোপালের বাবা বাগানে কলম করা একটি গাছ লাগিয়েছিলেন। সেই গাছটি ভালোভাবে নতুন জায়গায় উর্বর হবে কিনা সে বিষয়ে সন্দেহ পোষন করে গোপাল তার বাবার মুখের দিকে তাকিয়েছিল।
১.৩ “তুই করবি বাগান।”— বাবা কেন এমন মন্তব্য করেন ?
উত্তর। বাগান করার জন্য তার পিছনে পরিশ্রম করার প্রয়োজন হয়। বাবা তার পুত্রের আলস্যের ব্যাপারে অবগত আছেন। তাই বাগান করার প্রস্তাবে বাবা কিছুটা বিস্মিত হন। সে কোনোদিন স্বহস্তে জল তুলে রান পর্যন্ত করেনি তার বাগান করার শ্রমসাধ্য প্রস্তাব বাবার এরূপ মন্তব্যের কারণ।
৯.৪ "ঘাছটাকে আর দু'হাত ভিতরে লাগালে কত ভালো হতো।"- কোন্ গাছ? কেন বস্তার এমন মনে হয়েছে?
উত্তর। এখানে আমগাছের কথা বলা হয়েছে।
বক্তার এমন মনে হবার অনেকগুলি কারণ আছে। গাছ যখন বড়ো হবে তখন তার ডালপালা বাড়ির পাঁচিল অতিক্রম করে বাইরে চলে যাবে। তখন বাইরের ডালে হওয়া আম পাড়ার ছেলেরা সব পেড়ে নেবে। ফলে বাইরের প্রতিবেশীদের
মতো ঝগড়া হবার সম্ভাবনা বাড়বে।
৯.৫ আমগাছটি কীভাবে গোপালবাবুর বাড়ির নিশানা হয়ে উঠেছিল?
উত্তর। আমগাছটি গোপালবাবুর বাড়ির চেনার একটা নিশানা হয়ে উঠেছিল। যখন গোপালবাবুকে কেউ তার বাড়ির ঠিকানা জিজ্ঞাসা করত তখন তিনি তাদের বলতেন কাঠজোড়ি নদীর ধারে, পুরীঘাট পুলিশ ফাঁড়ির পশ্চিমে পাঁচিলের মধ্যে আমগাছ থাকা বাড়িটাই তার বাড়ি।
৯.৬ গাছটি কীভাবে তাদের সাহায্য করেছিল বুঝিয়ে লেখো।
উত্তর। গোপালবাবুর বাড়ির পাহারাদার রূপে আমগাছটি পরিচিত ছিল। যে তার সবুজ পাতার মাধ্যমে গ্রীষ্মের রৌদ্রকে প্রতিরোধ করত। কাঠজোড়ি নদীর দিক থেকে ধেয়ে আসার বালির ঝাপটা যে তার দেহ দিয়ে প্রতিরোধ করত। গোপালের সমবয়সী বন্ধুরা সেই আমগাছতলায় বিশ্রাম নিত এবং গাছটির প্রশংসা করত। বিয়েবাড়ি, পুজো এবং অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় আমপাতা বা ডাল নিতে অনেক লোক আসত। সর্বোপরি ওই আমগাছের আম খুব মিষ্টি ছিল যার গুণগান সকলে করত।
৯.৭ আমগাছটিকে ঘিরে বাড়ির সকলের অনুভূতির প্রকাশ গল্পে কীভাবে লক্ষ করা যায়?
উত্তর। সন্তানস্নেহে গোপালবাবু আমগাছটিকে লালনপালন করেছিলেন। কেউ পাতার জন্য এলে কচিপাতা ভাঙতে নিষেধ করতেন। সকলেরই ভাবনা করে আমৃগাছে আম হবে। আমগাছে যখন মুকুল এল তখন সকলের চিন্তা যদি কুয়াশার জন্য সব মুকুল ঝরে যায়। পরবর্তীকালে যখন আম ফলল তখন সকলে রোজ গুণে দেখে কতগুলি আম হয়েছে। দুপুরবেলা পালা করে পাহারা দিয়ে সকলে ছেলেদের থেকে আমগুলিকে রক্ষা করে। এমনিভাবে আমগাছটি বাড়ির প্রতিটি
মানুষের আপনজন হয়ে উঠেছিল এবং সকলেই আমগাছটির প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখত।
৯.৮” সেই দিন থেকে গাছ হেলে পড়েছে পুবদিকে”–কোন্ দিনের কথা বলা হয়েছে? গাছটি হেলে পড়ার কারন কি ছিল লেখ।
উত্তর। আলোচ্য অংশে যুদ্ধের দিনের কথা বলা হয়েছে।
দেশে যুদ্ধের লেগেছে। শত্রুপক্ষ আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকে বোমাবর্ষণ করে এই আশংকায় সরকারেরলোকজন আমগাছের গোড়ায় একটা ট্রেক কাটে। তার ফলেই গাছটি পূর্বদিকে কিছুটা হেলে পড়েছিল।
৯.৯ "ঠিক বন্ধুর মতই গাছ সব কথা লুকিয়ে রেখেছে।”- গাছটি কীভাবে গোপালের বন্ধু হয়ে উঠেছিল?
কোন্ সব কথা সে লুকিয়ে রেখেছিল?
উত্তর। আমগাছটি নানাবিধ উপকার সাধন করত। ফলে সে গোপালের উপকারী বন্ধুরূপে পরিগণিত হয়েছিল এবং গোপালও তার প্রতি অত্যন্ত সদয় ছিল।
সময়ের ব্যবধানে আমগাছটি রাস্তার উপর অনেকটা ঝুঁকে পড়েছিল। লোকজন যাতায়াতে অসুবিধায় পড়ত। তাদের মাধার আমগাছের ডালপালা পাগত। বৃষ্টি হবার পর পাতার জলে মানুষের শরীর ভিজে যেত। সেইসব কথা মনে রেখে গোপাল মায়ের অজ্ঞাতসারে কয়েকটি ছোটো ছোট ডাল কেটে ফেলে দিয়েছিল।
গাছ কিন্তু এই কথা কারও কাছে প্রকাশ করেনি। ভাল কাটার কথা সে নিজের মনে লুকিয়ে রেখেছিল।
৯.১০ বিভিন্ন ঋতুতে আমাটির যে ছবি ফুটে উঠেছে তার আলোচনা করো।
উত্তর। গ্রীষ্মকালে আমগাছটি গরম বাতাস এবং নদীর দিক থেকে আসা বালির ঝড় কে প্রতিবাদ করে।পথিকদলকে ছায়া নিয়ে তাদের ক্লান্তি দূর করে। আবার যখন আন পাকে সঙ্গলে সেই সুসাদু আম খেয়ে সুনাম করে।
গ্রীষ্মের পর বর্ষাকালে ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়। গাছ সেই ঝড়ের দাপট নীরবে সহ্য করে। আষাঢ় মাসে প্রবল ঝড় তার জীবন কেড়ে নেয় কিন্তু সে কারো ক্ষতি করেনি। এমনকি রাস্তার বিজলী বাতিটা অক্ষত রেখে সে চলে যায়।।
৯.১১ গাছটি কীভাবে পরিবারের সকলকে ফাঁকি দিয়ে চলে গেল ?
উত্তর। আষাঢ় মাসের প্রবল ঝড় একদিন নিরীহ আমগাছটিকে শিকল্প সহ উপড়ে দিল। দীর্ঘকাল আয়ু ক্ষয় করতে করতে সেই নিজে ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছিল ওই মুখ আর দল তার ঘোড়া একটা দিককে খেয়ে ফেলেছিল ফলে সব দিক থেকে সে দুর্বল হয়ে পড়েছিল। তাই সে সকলকে ফাঁকি দিয়ে চলে গিয়েছিল ।
শব্দার্থ : গুষ্ঠ—দু কাঠা জমি।
খুটুনি - ফালাত।
অজর-জরাহীন
পরাক্রম-ক্ষমতা।
দশা - অবস্থা।
কাহিল-কাবু।
গণ্ডা — ৪টি।
কলমি গাছ -কলম করা শঙ্কর গাছ।
সন্দিগ্ধভাবে- সন্দেহের চিত্তে।
চান— স্নান।
নালিশ -অভিযোগ।
কোদল-কলহ / ঝগড়া।
হেপাজত - জিম্মা/দেখাশোনা।
আহার - খাবার।
নিশানা চিহ্ন।
বোল- মুকুল। ফাম-খামার।
তারিফ –প্রশংসা।
ট্রেস- গর্ত।
সবশূদ্ধ—সর্বমোট তাজা —সতেজ। ছরাছাড়া – ভবঘুরে।
উদবেগ – চিন্তা। অমূল্য মূল্যবান। ক্ষতচিহ্ন—কাটার দাগ।