হওয়ার গান কবিতা অষ্টম শ্রেণী বাংলা অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর /hayor gan question answer class 8
![]() |
অষ্টম শ্রেণি বাংলা
কবিতা : হাওয়ার গান
কবি - বুদ্ধদেব বসু
কবি বুদ্ধদেব বসুর পরিচিতি ।
বহু প্রতিভার অধিকারী বৃদ্ধদেব বসু জন্মগ্রহণ করেন করেন ১৯০৮ সালে।
কর্মজীবনে তিনি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির অধ্যাপক ছিলেন। বুদ্ধদেব বসু রচিত
কাব্যগ্রন্থগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো 'বন্দীর বন্দনা', 'কঙ্কাবতী', 'দ্রৌপদীর শাড়ি', 'যে আঁধার আলোর অধিক', 'শীতের প্রার্থনা', 'বসন্তের উত্তর'। তিনি 'কবিতা' পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। "করোল' ও 'প্রগতি' পত্রিকায় তিনি নিয়মিত লিখতেন। শিশুদের জন্য তিনি লিখেছেন কান্তিকুমারের পকাত, ঘুমপাড়ানি, এলোমেলো প্রভৃতি রচনা। ১৯৭০ সালে তিনি 'পদ্মভূষণ' পুরস্কারে সম্মানিত হন। তিনি। সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার পান। ১৯৭৪ সালে কবির জীবনাবসান হয়।
সারাংশ: হাওয়া এমন একটা বস্তু যাকে ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় কিন্তু দেখা যায় না, অনুভব হয়। ধরে রাখা যায় না। এই হাওয়াদের কোনো নির্দিষ্ট বাসস্থান নেই। দিনরাত বিভিন্ন বস্তুর উপর দিয়ে তারা বয়ে যায়। কবির ভাষায় হাওয়া চাপা কান্নায় কেঁদে মরে। পৃথিবীতে হত জল আছে, যত তাঁর আছে সব ছুঁয়ে গেছে তারা, সমস্ত জল, পাহাড় একেবারে স্থির, শহর-নগর-বন্দর, অবশ্য, শূন্য তেপান্তর সব পথে তারা বৃদ্ধা ঘোরে।
বাতাসের গতিতে সবাই অস্থির, পার্কের বেস্তে পাতা ঝরে পড়ে, কাচের জানলার শার্সিতে কেঁপে ওঠা দেয়ালের পীজন, চিমনির নিখানে ও কাননের ক্রন্দনে তারা প্রশ্ন করে চলে যায়। শুধু তারা যথার্থ জিজ্ঞাসা করে মিষ্টি ছেলে যখন সোপানার হুমার, আবছায়া কার্পেটে কুকুর তন্দ্রায় ব্যস্ত, ঘরে ঘরে জ্বলে যায় স্বপ্নের মৃদু মোম সেই শুধু থাকে না। আঁধার রাতে জাহাজ চলে, মান্ডুলে দীপ জ্বলে, যাত্রীরা কেউ নাচে কেউ গান গায়। হাওয়া তখন বিপুল বিক্রমে গতিতে বুকে আঘাত হেনে প্রশ্নের উত্তর খোঁজে। অবশেষে সব থেমে গিয়ে ডেক নির্জন হয়ে পড়ে, সমুদ্র দুলে ওঠে বাঁকা চাঁদ ঝুলে পড়ে, সে কোথায় কিন্তু হাওয়ার বিশ্রাম নেই। হাওয়া সেই সব আশ্রয়হীন চির-দুঃখীদের সঙ্গে আশ্রয় খুঁজে যায়, কিন্তু কোথাও তা মেলে না।
নামকরণ : হাওয়ার গান' একটি জনপ্রিয় কবিতা। এই কবিতার মূল বক্তব্য হলো, সংসারে যারা কর্মী তারা নিঃস্বার্থভাবে দান করে ধায়। কখনো নিজের জন্য ভাবে না, তাদের স্থান কোথায়? বাতাস বয়ে চলে, বিশ্বের বুক জুড়ে চলে একই গান, কোথায় গেলে তাদের পাই, কোথাও তাদের স্থান নেই রে। কখনও পার্কে, তখনও সমুদ্রে সে বয়ে চলে। হাওয়ার শব্দে কবি প্রশ্ন করা খুঁজে পেয়েছেন। তিনি অনুভব করেছেন তাদের ঘর খুঁজে না পাওয়ার এবং অবিরাম ছুটে চলার বেদনা। হাওয়ার শব্দে বেদনার সুর বেজে ওঠে। তাই বাতাসের ছুটে চলা ও প্রশ্ন করাকে কেন্দ্র করে আবর্তিত কবিতাটির হাওয়ার গান' নামকরণ যথার্থ হয়েছে।
হাতে-কলমে
অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর
১.১ বুদ্ধদেব বসু রচিত দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম লেখো।
উঃ। বুদ্ধদেব বসু রচিত দুটি কাব্যগ্রন্থ হলো কঙ্কাবতী এবং 'বন্দীর বন্দনা''।
১.২ তিনি কোন পত্রিকা সম্পাদনা করতেন?
উঃ। তিনি 'কবিতা' নামক পত্রিকার সম্পাদনা করতেন।
২. নীচের প্রশ্নগুলির একটি/দুটি বাক্যে উত্তর দাও
২.১ দুর্বার ইচ্ছায় হাওয়া কী কী ছুঁয়ে গেছে?
উঃ । পৃথিবীর সব জল সহ তীর হাওয়া তার দুর্বার ইচ্ছায় ছুঁয়ে গেছে।
২.২ তার কথা হাওয়া কোথায় শুধায় P
উঃ। পার্কের বেঞ্চিতে, ঝরা পাতায়, শাশিতে, কেঁপে ওঠা দেওয়ালের পঞ্জরে, চিমনির নিস্বনে ও কাননের ক্রন্দনে হাওয়া তার কথা যায়।
২.৩ মাতলে দীপ জ্বলে কেন?
উঃ। জাহাজ যখন রাতের আঁধারে সমুদ্রপথে চলে তখন দূর থেকে তার অবস্থান জানানোর জন্য জাহাজের মাস্কুলে দীপ জ্বলে।
২.৪ পার্কের বেশিতে আর শাসিতে কাদের উপস্থিতির চিহ্ন রয়েছে?
উঃ। পার্কের বেশিতে ঝরাপাতার এবং শার্সিতে কেঁপে ওঠা দেয়ালের পাঁজরে হাওয়াদের উপস্থিতির চিহ্ন রয়েছে।
২.৫ নিশ্বাস কেমনভাবে বয়ে গেছে?
উঃ। নিশ্বাস উত্তাল ও অস্থিরভাবে বয়ে গেছে।
৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর সংক্ষেপে লেখো :
৩.১ হাওয়ার চোখে ঘরের যে ছবি পাওয়া যায়, তা কবিতা অনুসরণে লেখো।
উঃ। 'হাওয়ার গান' কবিতায় হাওয়ার চোখে একটি ঘরের ছবি সুন্দরভাবে ধরা পড়ে। সেই ঘরে একটি মিষ্টি ছেলে দোলনায় ঘুমিয়ে রয়েছে। আবছা ঘরের মেঝেতে কার্পেটের ওপর কুকুরটি তন্দ্রামগ্ন হয়ে রয়েছে। ঘারের মধ্যে মোমবাতির জ্বলা আলোয় এক স্বপ্নময় পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু সেই ঘরে হাওয়া যাকে খুঁজে চলে সে বোধ হয় সেখান থেকে বিদায় নিয়ে গেছে।
৩.২ সমুদ্রের জাহাজের চলার বর্ণনা দাও।
উঃ। অন্ধকার সমুদ্রের মাঝে যখন জাহাজ চলে তখন মাস্কুলে দীপ জ্বলে। জাহাজে বিভিন্ন আমোদ অনুষ্ঠান হয়। কেউ সিনেমা দেখে, কেউ নৃত্য করে, বিশাল বিশাল তরঙ্গ ভেঙে জাহাজ এগিয়ে চলে। এক সময় সব থেমে যায়, ডেক নির্জন হয়ে যায়। চাঁদ অস্ত যায় এবং অকুল অন্ধকারে শুধু দুলে ওঠা সমুদ্রের ফেটে পড়া গর্জন শোনা যায়। সে গর্জন উপেক্ষা করে সমুদ্রে জাহাজে ভেসে চলে।
৩.৩ পৃথিবীর কোন্ কোন্ অংশে হাওয়া ঘুরে বেড়ায়?
উঃ। পৃথিবীর কোনো নির্দিষ্টস্থানে হাওয়া থাকে না। সব জল সব তীর ছুঁয়ে সর্বত্র হাওয়া ঘুরে বেড়ায়। পাহাড়, বন্দর, নগরে, ঘন ভীড়, অরণ্য, তেপান্তরের মতো শূন্য প্রান্তরে হাওয়ারা ঘুরে বেড়ায়। এমনকি পার্কের বেঞ্চিতে, চিমনির নিস্বনে, কাননের ক্রন্দনেও তাদের অস্তিত্ব অনুভব করা যায়।
৪. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর বিশদে লেখো :
৪.১ হাওয়াদের কী নেই? হাওয়ারা কোথায় কীভাবে তার খোঁজ করে?
উঃ। হাওয়াদের নিজস্ব ঘর নেই। তাই সর্বত্র তারা সেই না পাওয়া ঘরকে খুঁজে বেড়ায়। তারা পৃথিবীর সব জল, তীর, পাহাড় বন্দর, বন্দর-নগর, তেপান্তর পার্কের বেঞ্জ, ঝরা পাতা, শার্সিতে, দেওয়ালের পঙ্গুরে, চিমনির নিস্বনে, কাননের ক্রন্দনে সর্বত্র তার খোঁজ করে চলে।
৪.২ চিরকাল উত্তাল তাই রে'-কে চিরকাল উত্তাল ? কেন সে চিরকাল উত্তাল হয়ে রইল?
উঃ। কবি বলেছেন হাওয়া চিরকাল উত্তাল। হাওয়াদের কোনো বাড়ি নেই, তারা চিরকালই বাইরে কেঁদে যায়। পৃথিবীর সব জায়গা তারা ছুঁয়ে যায় তার সেই ঘরের খোঁজে, যে ঘর আর কোথাও নেই। যার খোঁজে হাওয়া উত্তাল হয়ে অস্থিরভাবে ছুটে বেড়ায়, তাকে সে পায় না। পৃথিবীর সব জল, তীর, বন্দর, নগর ছুঁয়ে সে বৃথাই বয়ে যায়। পার্কের ঝরাপাতা ঢাকা বেঞ্ঝিকে, দেয়ালের শার্সিকে, চিমনিকে ও কাননের কান্নাকে সে প্রশ্ন করে। কিন্তু কোথাও তাকে পায় না। হাওয়া কোনো বিশ্রাম নেয় না কোনো আশ্রয়স্থল ও পায় না। অন্তহীন সময় ধরে সারা বিশ্ব জুড়ে হাওয়ার এই অফুরন্ত সম্মান চলতে থাকে। তাই সে চিরকাল উত্তাল হয়ে থাকে।
৪.৩ কবিতাটির নাম 'হাওয়ার গান' দেওয়ার ক্ষেত্রে কী কী যুক্তি কবির মনে এসেছিল বলে তোমার মনে হয়?
উঃ। হাওয়া উদ্দাম, উচ্ছ্বল, তীব্র তার গতি, তাকে আটকে রাখার সাধ্য কারো নেই। সে পৃথিবীর সর্বত্র প্রবাহিত, নানা শব্দের সৃষ্টি হয়েছে তার প্রবাহের মধ্যে। এলোমেলোভাবে নয়, একটি নির্দিষ্ট সুর কাজ করে হাওয়ার মধ্যে দিয়ে, কখনও সেটা করুণ কখনো বা উত্তাল। সময় অন্তহীন ও অফুরান। তাই কবিতার নাম হয়েছে 'হাওয়ার গান'। সম্পূর্ণ কবিতাটি হাওয়ার নিজের বক্তব্য দিয়ে বলা হয়েছে। তারা নিজেরাই জানায় কীভাবে সর্বত্র তারা বৃথাই খুঁজে চলেছে। সমগ্র বিশ্ব জুড়ে অনন্তকাল ধরে তাদের সন্ধানে উত্তাল হয়ে খুঁজে চলেছে। সে কোথায় সে কোথায়। কবিতাটির নামকরণ করার ক্ষেত্রে এইসব যুক্তিগুলিই কবির মনে এসেছিল বলে আমার মনে হয়৷
৫. নীচের পক্তিগুলির মধ্যে ক্রিয়াকে চিহ্নিত করো এবং অন্যান্য শব্দগুলির সঙ্গে তার সম্পর্ক দেখাও।
৫.১ ঘরে ঘরে জ্বলে যায়, স্বপ্নের মৃদু মোম।
উঃ। ক্রিয়া—জ্বলে যায়। ঘরে ঘরে' শব্দগুলির সঙ্গে ক্রিয়ার অধিকরণ কারকগত সম্পর্ক। ‘মৃদু মোম' শব্দ দুটির সঙ্গে ক্রিয়ার কর্তৃকারকগত সম্পর্ক।
৫.২ আঁধারে জাহাজ চলে।
উঃ। ক্রিয়া—চলে। ‘আঁধারে' শব্দটির সঙ্গে ক্রিয়ার অধিকরণ কারকগত এবং জাহাজ' শব্দটির সঙ্গে ক্রিয়ার কর্তৃকারকগত সম্পর্ক।
৫.৩ শার্সিতে কেঁপে ওঠা দেওয়ালের পঞ্জর।
উঃ। ক্রিয়া–কেঁপে ওঠা। শার্সিতে' শব্দটির সঙ্গে ক্রিয়ার অধিকরণ কারকগত এবং 'পঞ্জর' শব্দটির সঙ্গে ক্রিয়ার কর্তৃকারকগত সম্পর্ক।
৫.৪ অকূল অন্ধকারে ফেটে পড়ে গর্জন।
উঃ। ক্রিয়া—ফেটে পড়ে। ‘অকুল' শব্দটির সঙ্গে ক্রিয়ার অধিকরণ কারকগত এবং ‘গর্জন' শব্দটির সঙ্গে ক্রিয়ার কর্তৃকারকগত সম্পর্ক।
৬. বন্দর, বন্দর নগরের ঘন ভিড়। — পক্তিটির প্রথমে একই শব্দ দুবার ব্যবহার করা হয়েছে। এই রকম আরো চারটি পঙক্তি উদ্ধৃত করো। কবিতার ক্ষেত্রে এই ধরনের শব্দ ব্যবহারের কৌশল অবলম্বনের কারণ কী?
উঃ। (১) ঘরে ঘরে জ্বলে যায় স্বপ্নের মৃদু মোম। (২) সুরে সুরে বলে যাই নেই রে।
(৩) কেঁদে কেঁদে মরি শুধু বাইরে।
(৪) নেই, নেই, দেখা নেই নেই রে।
কোনো বিশেষ পরিস্থিতি, বিশেষ উল্লেখযোগ্য ঘটনা, কোনো ঘটনার গুরুত্ব বা অর্থবৈচিত্র্য বোঝাতে এই ধরনের কৌশল কবিরা ব্যবহার করে থাকেন।
৭. ধ্বনি পরিবর্তনের দিক থেকে শূন্য অংশগুলি পূর্ণ করো :
উঃ। চিহ্ন > চন্ন > চিহ্নিত।
রাত্রি > রাত্তির।
পঞ্জার > পাঁজর ।
৮. 'হাওয়ার গান' কবিতায় ব্যবহৃত পাঁচটি ইংরেজি শব্দ লেখো। এই শব্দগুলির বদলে দেশি/বাংলা শব্দ ব্যবহার করে পক্তিগুলি আবার লেখো।
উঃ। ইংরেজি শব্দগুলি হলো- পার্ক, কার্পেট, সিনেমায়, ডেক, চিমনি –
(ক) উদ্যানের আসনেতে ঝরাপাতা ঝর্ঝর।
(খ) আবছায়া গালিচায় কুকুরের তন্দ্রায়।
(গ) যাত্রীরা চলচ্চিত্রে কেউ নাচে, কেউ গান গায়।
(ঘ) জাহাজের পাটাতন হয় নির্জন।
(ঙ) কাচের চোঙের নিস্বনে, কাননের ক্রন্দনে।
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর •
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
★ সব নির্জন হলেও কাদের কেন বিশ্রাম নেই ?
উঃ। হাওয়াদের বিশ্রাম নেই, কারণ ডেক নির্জন হয়ে গেলে অকুল অন্ধকারে ফেটে পড়ে গর্জন। সমুদ্র দুলে ওঠে বাঁকা চাঁদ ঝুলে পড়ে, তাই তাদের বিশ্রাম নেই।
★ জাহাজের যাত্রীরা কী করে?
উঃ। জাহাজের যাত্রীরা কেউ সিনেমা দেখে কেউ নাচে আবার কেউ বা গান গায়।
★ হাওয়াদের কী কী নেই বলে তারা নিজেরা জানিয়েছে?
উঃ। হাওয়ারা জানিয়েছে তাদের বাড়ি নেই, দেশ নেই, তাদের কোনো শেষ নেই।
★ কখন ডেক নির্জন হয়ে যায়?
উঃ। যাত্রীদের নাচগান থামলে, ডেক নির্জন হয়ে যায়।
★ অকূল অন্ধকারে কী হয় ?
উঃ। অকূল অন্ধকারে গর্জন ফেটে পড়ে।
★ ঘরে ঘরে কী জ্বলে যায় ?
উঃ। ঘরে ঘরে মৃদু মোম জ্বলে যায়।
★ এই গান কীভাবে বয়ে যায়?
উঃ। এই গান বিশ্বের বুক ফেটে বয়ে যায়।
★ তরঙ্গ বুকে কীভাবে আঘাত হানে?
উঃ। বিভিন্ন প্রান্তে অবিরাম নর্তন ও মত্ত আবর্তনের মধ্যে দিয়ে তরঙ্গ বুকে আঘাত হানে।
★ কে কোথায় ঘুমায়?
উঃ। একটি মিষ্টি ছেলে দোলনায় ঘুমায়।
★ হাওয়া কোথায় কেঁদে মরে? উঃ। হাওয়া শুধু বাইরে কেঁদে মরে।
শব্দার্থ : আবর্তন ঘূর্ণন / আত্মহীন, অশেষ।
ডেক - জাহাজের পাটাতন।
পদ্মার -পাঁজর।
পারাবার- সমুদ্র।
সিনেমা- চলচ্চিত্র
নির্জন - নিরালা
উত্তাল - আলোড়িত।
বিশ্ব -পৃথিবী।
সন্ধান -খোঁজ।
মাতুল- জাহাজ বা নৌকার লম্বা খুঁটি।