এক ভুতুড়ে কান্ড ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা হাতে-কলমে অনুশীলন প্রশ্নের / AK BHUTURE KANDA story question answer class 6 bangla
![]() |
ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা
এক ভূতুড়ে কাণ্ড
শিবরাম চক্রবর্তী
■ বিষয় সংক্ষেপ : রাঁচির সরকারি রাস্তায় একটা অদ্ভুত অলৌকিক ঘটনার বিবরণ এই গল্পে বর্ণনা করা হয়েছে। ভূত লেখককে কোনোদিন দেখা দেননি। দিলেও লেখক তাদের দেখতে পারতেন না। ভূত নিয়ে লেখকের কোন উৎসাহ নেই। ঘটনা ক্রমে অন্যের একটা সাইকেল পেয়ে রাঁচি থেকে কিছু দূরে লেখক হুডু ফসল দেখতে গিয়েছিলেন।
সাত মাইল পথ অতিক্রম করার পর তাঁর সাইকেলের টায়ার একটা ফেঁসে গেল। আরও মাইল পাঁচেক যেতে পারলে হয়তো কিছু একটা পাওয়া যেত। অবশেষে রাঁচিমুখী একটি লরি দেখা গেলেও সে সামনে এসে না থেমে চলে গেল। এরফলে তিনি অত্যন্ত চিন্তিত হয়ে পড়লেন। আবার বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা একটি বেনি অস্টিন দেখতে পেলেন। সেটিকে থামানোর জন্য ভীষণভাবে চেষ্টা চালাতে লাগলেন। গাড়িটির গতিমন্থর ছিল কিন্তু দাঁড়াল না। তখন তিনি দৌড়ে গিয়ে সেই চলন্ত গাড়িতে উঠে পরলেন। ড্রাইভারের শিটের পাশে বসলেন। লেখক গাড়িতে উঠে তার গম্ভব্যস্থল বলতে গিয়ে দেখলেন যে ড্রাইভারের সিটে কেউ নেই। তখন লেখক দারুণ ভয় পেয়ে গেলেন। ড্রাইভার নেই, গাড়ির ইঞ্জিনও চলছে না, তবুও গাড়ি ঠিক পথ ধরে চলছিল। দুই ঘণ্টা পর গাড়িটি একটা লেভেল ক্রসিং এর কাছে এল তখন লেখকের হুঁশ হল। একটা গাড়ি আসার শব্দ শুনতে পেলেন। যে-কোনো সময় ট্রেনের দুর্ঘটনার সম্ভাবনা। তিনি গাড়ি থেকে নামার পরই গাড়িটি গর্জন করতে করতে বেরিয়ে গেল। এমন সময় লেখক দেখলেন চশমা পরা এক ব্যক্তি এসে তার গাড়িটা ঠেলে দেবার জন্য অনুরোধ করলেন। আট মাইল দূরে গাড়িটার কল বিগড়েছে, সেখান থেকে একলাই গাড়িটা ঠেলতে ঠেলতে আসছে। লাইনটি পেরিয়েই তার বাড়ি আর এক মিনিটের পথ। তখন লেখকের কাছে বিনা স্টার্ট হওয়া ইঞ্জিনে গাড়ি চলার রহস্য পরিষ্কার হল।
হাতেকলমে অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর।
১.১ শিবরাম চক্রবর্তীর পোশাকি নাম কী ?
উত্তর। শিবরাম চক্রবর্তীর পোশাকি নাম চঞ্চল।
১.২ তাঁর লেখা দুটি বিখ্যাত বইয়ের নাম লেখো।
উত্তর। তাঁর লেখা দুটি বিখ্যাত বইয়ের নাম (১) 'বাড়ি থেকে পালিয়ে' এবং (২) ' হর্ষবর্ধন ও গোবর্ধন'।
২. নীচের বাক্যগুলিতে কী কী অনুসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে লেখো :
২.১ সাইকেল ঘাড়ে করে যেতে হলেই হয়েছে।
উত্তর। করে।
২.২ কয়েক মিনিট বাদে সেখান থেকে নামলাম।
উত্তর। থেকে।
২.৩ তার চেয়ে বাঘের পেটের মধ্যে দিয়ে স্বর্গে যাওয়া ঢের শর্টকাট।
উত্তর। চেয়ে, দিয়ে।
২.৪ আপনা থেকেই আমার মুখ দিয়েই বেরিয়ে গেল।
উত্তর। থেকেই, দিয়েই।
৩. নীচের বাক্যগুলিকে কর্তাখণ্ড ও ক্রিয়াখণ্ডে ভাগ করো :
৩.১ আসতে আসতে গাড়িটা আমার সামনে এসে পড়ল।
উত্তর।
কর্তাখণ্ড -আসতে আসতে গাড়িটা আমার
ক্রিয়াখণ্ড- সামনে এসে পড়ল।
৩..২ দরজার হ্যান্ডেল ঘুরিয়ে ঢুকে পড়লাম ভিতরে।
উত্তর-
কর্তাখণ্ড - দরজার হ্যান্ডেল ঘুরিয়ে
ক্রিয়াখণ্ড --ঢুকে পড়লাম ভিতরে।
৩.৩ চিরদিনই আমি আশাবাদী।
উত্তর।
কর্তাখণ্ড -চিরদিনই
ক্রিয়াখণ্ড- আমি আশাবাদী।
৩.৪ এগিয়ে এস বললেন ভদ্রলোক।
উত্তর।
কর্তাখণ্ড - ভদ্রলোক
ক্রিয়াখণ্ড- এগিয়ে এস বললেন
৪. নীচের বাক্যগুলির মধ্যে থেকে সন্দিবন্দ শব্দ বেছে নিয়ে সন্ধিবিচ্ছেদ করো।
৪.১ কিন্তু গাড়িটার ঘামবার কোনো লক্ষণ নেই।
আশাবাদী।
উত্তর- কিন্তু = কিম্+ তু
৪.২ আমার পাশ কাটিয়ে যাবার দুর্লক্ষণ দেখে আমি মরিয়া হয়ে উঠলাম।
উত্তর- দুর্লক্ষণ =দুঃ + লক্ষণ
৪.৩ শেষ পর্যন্ত আস্তে আস্তে আসছিল গাড়িটা।
উত্তর- পর্যন্ত = পরি+ অন্ত
৪.৪ কাল সকালে উদ্ধার করা যাবে।
উত্তর- উদ্ধার = উৎ +হার
৫ নীচের প্রশ্নগুলির কয়েকটি বাক্যে উত্তর দাও :
৫.১ সাইকেল ঘাড়ে করে যেতে হলেই হয়েছে। লেখকের গন্তব্য কোথায়? সাইকেল ঘাড়ে করে যাওয়ার প্রসঙ্গ এসেছে কেন?
উত্তর। লেখকের গন্তব্যস্থল ছিল রাঁচির হুডু জলপ্রপাত।
মাইল সাতেক পথ যাওয়ার পর লেখকের সাইকেলের টায়ার ফেঁসে যায়। তখন তিনি কীভাবে ফিরতে হবে সেটা বুঝতে পারছিলেন না। রাস্তায় অন্য কোন যানবাহনও ছিল না। তাই তিনি বাধ্য হয়ে সাইকেলটাকে ঘরে করে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করলেন । সেজন্য এখানে সাইকেল ঘাড়ে করে যাওয়ার প্রসঙ্গ এসেছে।
৬.২ যেখান বাঘের ভয় সেইখানেই সন্ধে হয়' প্রবাদটির মর্মার্থ কী? একই ভাব বোঝাতে তুমি আরে প্রবাদ উল্লেখ করো।
উত্তর। 'যেখানে বাঘের ভয় সেইখানেই সন্ধে হয়' এই প্রবাদটির মর্মার্থ যেখানে বিপদ আর ভয় করা হয়, সেখানেই বিপদ এসে উপস্থিত হয়।
এরকম আরেকটি প্রবাদ হল – ' এগুলো সর্বনাশ পিছলে নির্বংশ'।
৬.৩ 'চিরদিনই আমি আশাবাদী'—এই আশাবাদের গুণে লেখক কীভাবে পুরষ্কৃত হলেন?
উত্তর। লেখক চিরকালই আশাবাদী এই কারণে তার জীবনে বিপদ এলে তা থেকে মুক্ত হওয়ার একটি পথ তিনি অবশ্যই পেয়ে যাবেন।
রাঁচি যাওয়ার পথে লেখকের সাইকেলের টায়ার ফেঁসে যায়। তিনি অনেকক্ষণ ধরে অপেক্ষা করেও কোনো যানবাহন পেলেন না। অবশেষে আশার আলো তিনি দেখলেন, একটি বেবি অস্টিন গাড়ি ধীরে ধীরে তার দিকে এগিয়ে আসছিল।সেই গাড়িতে চেপে তিনি রাঁচির কাছাকাছি পৌঁছেছিলেন। লেখকের আশা এইভাবে চরিতার্থ হয়েছিল।
৭. নীচের প্রশ্নগুলির নিজের ভাঙার উত্তর লেখো :
৭.১ “অনর্থক কেবল টটটাকে আর নিজেকে টর্চার করা'- কোন ঘটনা প্রসঙ্গে উদ্ধৃতিটির অবতারণা? আর নিজে এ জাতীয় কয়েকটি বাক্য লেখো।
"টর্চার "শব্দের প্রয়োগে যে শব্দ নিয়ে খেলা তৈরি হয়েছে, গল্প থেকে খুঁজে এমন কয়েকটি উদাহরণ দাও। তুমি নিজেই জাতীয় কয়েকটি বাক্য লেখো
উত্তর। একবার রাঁচির রাস্তায় সাইকেলের টায়ার ফেঁসে যাওয়ায় লেখক খুব বিপদে পড়েন। তখন তিনি ফেরার জন্য গাড়ির অপেক্ষায় রইলেন। কিন্তু কোনো গাড়ির দেখা পেলেন না। এমন সময় একটা লরি এলেও সে লেখকের টর্চের আলোর সংকেত উপেক্ষা করে পাশ কাটিয়ে চলে যায়। এই ঘটনা প্রসঙ্গে। লেখক উদ্ধৃতিটির অবতারণা করেছেন।
উদাহরণগুলি হল- (১) রাজপদ না হলেও সেটা বেশ দরাজ পথ। (২) অঘটনগুলো ঘটবে না। (৩) এসপার যা হোক। (চ) পেরে লাভ? লাভ তো ডিমের। (৫) হুশ হুশ করে ট্রেনটা চলে যাবার পর আমার হুঁশ হল।
৭.২ গল্প অনুসরণে সেই নির্জন বনপথে লেখকের রোমান্যকর অভিজ্ঞতার কথা নিজের ভাষায় বর্ণনা করো।
উত্তর -নিজে করো
৪.৩ বাঘের দৃষ্টিভঙ্গি এরকম উদার হতে পারে না। কোন উদার দৃষ্টিভঙ্গির কথা বলা হয়েছে? লেখকের কাছে সেই 'দৃষ্টিভঙ্গি' কতটা উদারতা নিয়ে এসেছিল তা বুঝিয়ে লেখো
উত্তর। এখানে ড্রাইভারহীন বিকল বেবি অন্টিন গাড়িটির উদার দৃষ্টিভলির কথা বলা হয়েছে। লেখক রাঁচির রাস্তার সাইকেলের টায়ারে ফেঁসে যাওয়ার জন্য অন্য গাড়ির অপেক্ষায় অনেকক্ষণ ধরেছিলেন। অবশেষে সেবি অস্টিন গাড়িটি ধীরগতিতে এই রাস্তার ওপর দিয়ে যাচ্ছিল। লেখক ওই গাড়িতে উঠে পড়ে রাঁচির কাছে ফিরতে সমর্থ হয়েছিলেন।
এই গাড়িটার জন্য তিনি বিপদের হাত থেকে উদ্ধার পেলেন। সেই কারণেই বেবি অস্টিন গাড়ির দৃষ্টিভঙ্গি লেখকের কাছে বিশাল উদারতা নিয়ে এসেছিল।
৭.৪ এই হয়ত সশরীরে রাঁচি ফেরার শেষ সুযোগ'–কোন্ সুযোগের কথা বলা হয়েছে? লেখক কীভাবে সেই সুযোগকে কাজে লাগালেন ?
উত্তর। লেক রাঁচি ফেরার জন্য রাস্তায় অপেক্ষা করছিলেন কিন্তু কোনো যানবাহন পেলেন না। অবশেষে একটি বেবি আস্টিন গাড়ি ধীর গতিতে আসছিল। ওই ধীরগতিসম্পন্ন বেবি অস্টিন গাড়িতে চেপে রাচি পৌঁছানোর সুযোগের কথা বলা হয়েছে।
লেখক গাড়িটির কাছে এগিয়ে গিয়ে দরজার হ্যান্ডেল ঘুরিয়ে গাড়ির ভিতরে ঢুকে পড়লেন। কায়দা করে কোনো রকমে তিনি গাড়িতে উঠে পড়লেন। তিনি মনে করলেন এই হয়তো সশরীরে রাঁচি ফেরার শেষ সুযোগ।
৭.৫ 'আমি হাঁ করে তাকিয়ে থাকলাম'– লেখক কেন তাঁর কথা অসমাপ্ত রেখে হাঁ করে তাকিয়ে রইলেন?
উত্তর। লেখক রাঁচির রাস্তায় বেবি অস্টিন গাড়ি পেয়ে তাতে উঠে পড়লেন। গাড়িতে উঠে নিজের গন্তব্যস্থলের কথা বলতে গিয়ে বিস্ময়ে ভয়ে হতভম্ব হয়ে গেলেন। তিনি দেখলেন ড্রাইভারের সিটে কেউ নেই। ইঞ্জিন বিকল অথচ ভিটি ধীরে ধীরে ঠিকপথে চলছিল। এই ঘটনা দেখে লেখক তাঁর কথা অসমাপ্ত রেখে হাঁ করে তাকিয়ে রইলেন।
৭.৬‘বে-ড্রাইভার গাড়ি যেমন চলছিল তেমনি চলতে লাগল'—'বে-ড্রাইভার গাড়ি গাড়ি চলার প্রকৃত কারণটি কীভাবে গল্পে উন্মোচিত হল ?
উত্তর। লেখক রাঁচির রাস্তায় বেবি অস্টিন গাড়িতে উঠে দেখলেন গাড়িতে কোনো ড্রাইভার নেই। ঘণ্টা দুয়েক পাড়িটা চলার পর লেভেল ক্রসিং পেরিয়ে যখন প্রায় রেল লাইনের সামনে এসে পড়েছে তখন দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কায় লেখক গাড়ি থেকে নেমে পড়লেন। এমন সময় চশমা পরা একজন লোক মোটরের পেছন থেকে এসে লেখককে গাড়িটা চালাতে অনুরোধ করলেন। তিনি বললেন ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়ায় তিনি আটমাইল দূর থেকে গাড়িটা ঠেলতে ঠেলতে আসছেন। এইভাবেই 'বে-ড্রাইভার গাড়ি' চলার প্রকৃত কারণ উন্মোচিত হল।
৭.৭ “এবারও আমার আলস্য জয়ী হলো শেষটায়।'—গল্প অনুসরণে লেখকের উৎকণ্ঠা, আলস্য ও কর্মতৎপরতার দৃষ্টান্ত দাও।
উত্তর। লেখক বেবি অস্টিন গাড়ির দেখা পেয়ে খুব উৎফুল্ল হয়েছিলেন কারণ তাঁর কাছে সেই সময় একটি বাহনের বিশেষ প্রয়োজন ছিল। তিনি গাড়িতে উঠে নিজের গন্তব্যস্থলের কথা বলতে গিয়ে অবাক হয়ে গেলেন
কারণ ড্রাইভারের সিটে কেউ নেই অথচ গাড়ি চলছে। লেখকের উৎকণ্ঠার দৃষ্টান্ত – প্রাণের মায়া ছেড়ে সেই ভূতুড়ে গাড়িকেই আশ্রয় করে রইলেন।
আলালের দৃষ্টান্ত- লেখক নেমে হেঁটে যাবার চেষ্টা করেননি। ফলে তাঁর আলস্যই জয়ী হয়েছিল।
কর্মতৎপরতার দৃষ্টান্ত- রেলগাড়ি আসার শব্দ শোনামাত্র লেখকের চমক ভাঙল এবং তিনি গাড়ি থেকে নেমে পড়লেন বিপদের আশঙ্কায়।
৭.৮ শেষ পর্যন্ত লেখক সেই 'বেবি অস্টিন' থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন কেন? এরপর তিনি কোন্ পরিস্থিতির মুখোমুখি হলেন ?
উত্তর। ভুতুড়ে গাড়ি করে লেখক যখন শেষ পর্যন্ত স্টেশনের কাছে লেভেল ক্রসিং পেরুলেন তখন রেললাইনের কাছে গাড়ির ইঞ্চিনের শব্দ শুনে নিজের প্রাণ বাঁচাতে তিনি বেবি অস্টিন গাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন।
এরপর গাড়ির পিছন থেকে চশমা পরা এক ভদ্রলোক বেরিয়ে এলেন। যিনি গাড়িটাকে আটমাইল দূর থেকে ঠেলতে ঠেলতে নিয়ে আসছিলেন। তিনি লেখককে অনুরোধ করলেন হাত লাগিয়ে গাড়িটাকে ঠেলার জন্য যাতে তিনি গাড়িটাকে উত্তব্যস্থলে নিয়ে যেতে পারেন। এরুপ পরিস্থিতির মুখোমুখি হলেন লেখক।
শব্দার্থ : ভূত—অতীত বা অশরীরী।
দর্শন—দেখা দেওয়া।
কৃপা—দয়া।
মোহ- আকর্ষণ।
হার্ট— বুকের পাম যন্ত্র।
দরাজ — ব্যাপ্ত।
পরস্মৈপদী—এখানে 'অন্যের' বোঝানো হয়েছে। পান্না – তুলনা, প্রতিযোগিতা।
মানসপটে —মনের মধ্যে।
অবশ্যম্ভাবী — যা নিশ্চয় হবে।
উইক—দুর্বল।
উইকেড—দুষ্টু।
রাঁচি — ঝাড়খণ্ডের রাজধানী।
হুডু—রাঁচির নিকটস্থ জলপ্রপাত।
জংলি –বনা।
উত্তবে—অতিক্রম করে।
উপদ্রব – অত্যাচার।
অভাবনীয় – যা ভাবা যায় না।
অনর্থক—অর্থহীন।
টর্চার-অত্যাচার।
আন্দোলন – নাড়ানো।
প্রবোধ — সান্ত্বনা।
ফারাক — পার্থক্য।
মন্থর — ধীর।
বাক্শক্তি—কথা বলার ক্ষমতা।
হুঁশ – খেয়াল।
যমালয়—যমের বাড়ি।
সম্বিত-চেতনা।
কল— যন্ত্র।
।