চতুর্থ শ্রেণি ভাষা পাঠ সকল অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর / class r bhasha path class 4 all question answer - school book solver

Pages

Wednesday, 9 April 2025

চতুর্থ শ্রেণি ভাষা পাঠ সকল অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর / class r bhasha path class 4 all question answer

 



চতুর্থ শ্রেণীর

বাংলা ভাষাপাঠ

         এক

কথাবলার যন্ত্রপাতি


অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর :

১. ভাষা কাকে বলে ?

উঃ মনের ভাব প্রকাশের জন্য বাগযন্ত্রের দ্বারা উচ্চারিত সংকেতময় ধ্বনিকে ভাষা বলে।


২। মাতৃভাষা কাকে বলে ?

উঃ যে ভাষায় যে জাতি জন্মগতসূত্রে তার মনের ভাব প্রকাশ করে, তাকে মাতৃভাষা বলে।


৩। কথা বলতে গেলে আমাদের শরীরের কোন্ কোন্ অঙ্গের প্রয়োজন হয় ?

উঃ কথা বলতে গেলে আমাদের শরীরের যেসব অঙ্গের প্রয়োজন হয়, সেগুলি হল – গলা, ঠোঁট, মুখ, দাঁত, জিভ।


৪। নিশ্বাস কাকে বলে ?

উঃ আমরা যখন শ্বাস ছাড়ি, তাকেই নিশ্বাস বলে।


৫। প্রশ্বাস কী ?

উঃ শ্বাস নেওয়া হল প্রশ্বাস।


৬। আমরা যে শ্বাস নিই তা কীভাবে, কোথায় জমা হয় ?

উঃ আমরা যখন শ্বাস নিই তখন সেই হাওয়াটা নাক আর মুখ দিয়ে ঢুকে শ্বাসনালি দিয়ে ফুসফুসে জমা হয়।


৭। কথা বলতে গেলে প্রথমে কী কী জিনিস লাগে ?

উঃ ফুসফুস ও নিশ্বাস।


৮। স্বরযন্ত্র কী ?

উঃ নিশ্বাসবায়ু যখন শ্বাসনালি দিয়ে গলায় আসে, সেখানে একটা যন্ত্র আছে। এই যন্ত্রের মধ্য দিয়ে হাওয়াটা বেরিয়ে যায়। এই যন্ত্রটির নাম স্বরযন্ত্র।


৯। স্বরযন্ত্র দেখতে কীসের মতো?

উঃ আংটির মতো।


১০। স্বরতন্ত্রী কাকে বলে?

উঃ স্বরযন্ত্রের মধ্যে দুটি খুব সূক্ষ্ম তন্ত্রী আছে। এদের স্বরতন্ত্রী বলে।


১১। ধ্বনি কাকে বলে ?

উঃ হাওয়া যখন স্বরযন্ত্রের মধ্য দিয়ে যায়, তখন এই তন্ত্রীদুটি কাপতে থাকে। এর ফলে ধ্বনির সৃষ্টি হয়। ধ্বনি হলো গলার আওয়াজ।


১২। 'মাদার টাং' কী ?

উঃ মাতৃভাষা। টাং বা জিভের সঙ্গে ভাষার সম্পর্ক আছে।


১০। 'ল্যাংগুয়েজ' শব্দের অর্থ কী ?

উঃ ভাবা। লাতিন ভাষায় 'লিঙ্গুয়া' শব্দের অর্থ জিভ। 'লিঙ্গুয়া’ থেকেই এসেছে ল্যাংগুয়েজ শব্দ।


১৪। জিভের কাজ ?

উঃকথা বলার সময় সবচেয়ে বেশি পরিশ্রম করে জিভ। এর সঙ্গে যোগ হয় ঠোঁট। এই জিভ মুখের মধ্যে নানা জায়গা ছুঁয়ে আর ঠোঁটদুটো একে অপরকে স্পর্শ করে আমরা এতরকম আওয়াজ করতে পারি।


১৫। কথা বলতে গেলে তিনটি জিনিস কী কী দরকার ?

উঃকথা বলতে গেলে প্রথমে দরকার হাওয়া, দ্বিতীয় দরকার ফুসফুসের ও তৃতীয় দরকারি জিনিস শ্বাসনালি। আর দরকার স্বরযন্ত্র। এরপর দরকার জিভ, মূর্ধা, তালু, দাঁত, ঠোঁট ও নাক।


                দুই

         স্বরধ্বনি

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর

১। স্বরধ্বনি কাকে বলে?

উঃ- যে ধ্বনি নিজে থেকে উচ্চারিত হয় ও অন্য ধ্বনিকে উচ্চারিত হতে সাহায্য করে, তাকে স্বরধ্বনি বলে।

যেমন : অ, অ্যা, আ, ই, উ, এ, ও।


২। প্রসারিত স্বরধ্বনি কোনগুলি? উঃ ই, এ, আ—এগুলি হল প্রসারিত স্বরধ্বনি।


৩। ই. এ. অ্যা-গুলিকে প্রসারিত স্বরধ্বনি বলে কেন?

উত্তর:- উচ্চারণের সময় এই ধ্বনিগুলি ঠোঁট ছড়িয়ে থাকে, তাই এগুলিকে প্রসারিত স্বরধ্বনি বলে।


৪। কুষিত স্বরধ্বনি কোনগুলি? 

উঃ অ, উ, ও—এগুলি হল কুঞ্চিত স্বরধনি।


৫। অ, উ, ও –কে কুস্মিত স্বরধ্বনি কেন বলে ?

উঃ উচ্চারণের সময় এই ধ্বনিগুলি ঠোট কুচকে গোল হয়ে যায়, তাই এগুলিকে কুঞ্চিত স্বরধ্বনি বলে।


৬। বিবৃত স্বরধ্বনি কোনগুলি ?

উঃ অ, আ, অ্যা এদের ভালো নাম বিবৃত স্বরধ্বনি। কারণ এই স্বরধ্বনিগুলি উচ্চারণের সময় মুখের মধ্যে বেশ খানিকটা জায়গা তৈরি হয়।


৭। সংবৃত স্বরধ্বনি কাকে বলে ?

উঃ ই, এ, উ, ও এগুলিকে সংবৃত স্বরধ্বনি বলে। কারণ এগুলি উচ্চারণের সময় মুখের ভিতরের জায়গা কমে যায়।

     হাতেকলমে

১। বাঁ-দিকের সঙ্গে ডানদিক মেলাও :

বামদিক     >     ডানদিক

ই, এ, অ্যা     >    সম্মুখ

ই, উ        >      সংবৃত

আ, ঈ, উ       >    দীর্ঘস্বর

ই, অ, অ্যা      >   প্রসারিত

উ, ও, অ        >   কুঞ্চিত

আ, ই, উ     >     হ্রস্বস্বর



। নীচের উক্তিগুলির মধ্যে কোটি ঠিক বা কোনটি ভুল লেখো :

২১ ও-ধ্বনি কুঞ্চিত, সম্মুখ, উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনি। উঃ সম্মুখ হবে না, হবে পশ্চাৎ, অর্ধ সংবৃত। ভুল।


২.২ এ-র ক্ষেত্রে জিভ গুটিয়ে থাকে, সামনেটা অল্প উঠে থাকে। উঃ ভুল, এ-র ক্ষেত্রে জিভ এগিয়ে থাকে, সামনেটা অল্প উঠে থাকে।


২.৩ উ, ও, অ সবকটি কুঙ্খিত স্বরধ্বনি।

ঠিক।

২.৪ এ, অ দুটি অর্ধবিবৃত স্বরধ্বনি।

উঃ ভুল। (এ অর্ধসংবৃত, অ অর্থবিবৃত)


             তিন

       ব্যঞ্জনধ্বনি

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর

অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর :

১। ক-এর জন্মভূমি বা দেশ কোনটি?

উঃ ক-এর জন্মভূমি কণ্ঠ্য।


২। কণ্ঠধ্বনি কোনগুলিকে বলে?

উঃ ক, খ, গ, ঘ, -এই পাঁচটি ধ্বনিকে কণ্ঠ্যধ্বনি বলে।


৩। চ-এর দেশ কোনটি? 

উঃ চ-এর দেশ তালু।


৪। তালব্যধ্বনি কোনগুলিকে বলে ? 

উঃ চ, ছ, জ, ঝ, ঞ – এই পাঁচটি ধ্বনিকে তালব্যধ্বনি বলে।


৫। ট-এর দেশ কোটা? 

উঃ ট-এর দেশ মুর্ছা।


৬। মূর্ছনাধ্বনি কোনগুলিকে বলা হয় ?

উঃ ট, ঠ, ড, ঢ, ণ এই পাঁচটি ধ্বনিকে বলা হয় মূর্ধন্য ধ্বনি।


৭। উষ্মধ্বনি কোনগুলি ? 

উঃ শ, ষ, স, হ।


৮। অযোগবাহ বর্ণ কোনগুলি

উঃ ং, ঃ ।


৯। অন্তঃস্থ বর্ণ কোন্‌গুলি ?

 উঃ য, র, ল, ব।

১০।ত-এর দেশ কোনটি? 

উঃ ত-এর দেশ দন্ত্য।

১১। ত-বর্গের বর্ণগুলি কী কী? 

উঃ ত-বর্গের বর্ণগুলি হল— ত, থ, দ, ধ, না



১২। প-এর দেশ কোনটি? 

উঃ প-এর দেশ ওষ্ঠ্য।


১৩।স্পর্শধ্বনি কাকে বলে?

 উঃ ক থেকে ম পর্যন্ত—এই পঁচিশটি ধ্বনিকে স্পর্শধ্বনি বলে।


১৪।একটি অল্পপ্রাণ ধ্বনি কোনগুলি? 

উঃ ক,চ,ট,ত,প,গ,জ,ড,দ,ব হল অল্পপ্রাণ ধ্বনি।


১৫।একটি মহাপ্রাণ ধ্বনি কোনগুলি?

 উঃ খ,ছ,ঠ,থ,ফ,ঘ,ঝ,ঢ,ধ,ড হল মহাপ্রাণ ধ্বনি।

"

১৬।‘খ’-কে মহাপ্রাণ ধ্বনি বলে কেন? 

উঃ খ-র উচ্চারণের সময় শ্বাসবায়ু বেশি লাগে বলে একে মহাপ্রাণ ধ্বনি বলে।


১৭। একটি কম্পিত ধ্বনির নাম লেখো। 

উঃ একটি কম্পিত ধ্বনি হল র।


১৮।তাড়িত ব্যঞ্জন কোনগুলিকে বলা হয়? 

উঃ ড়, ঢ় এই দুটি হল তাড়িত ব্যঞ্জন।


১৯।পার্শ্বিক ধ্বনি কোনটি? 

উঃ ল।

২০। ঠিক বা ভুল লেখো : ব্যঞ্জনধ্বনিগুলির নিজস্ব দেশ আছে। নিজস্ব জন্মভূমি আছে?

 উঃ ঠিক।


২১। ক থেকে ম পর্যন্ত ধ্বনি উচ্চারণের সময় কী কী স্পর্শ করে? উঃ কণ্ঠ (কখগঘঙ), তালু (চছজঝঞ), মূর্ধা (টঠভঢণ), দত্ত (তথদধন), ওষ্ঠ (পফবভ্রম)-কে স্পর্শ করে।


২২। বর্গের কোন্ কোন্ ধ্বনি অল্পপ্রাণ ও কোন্ কোন্ ধ্বনি মহাপ্রাণ ?

উঃ বর্গের প্রথম ও তৃতীয় ধ্বনি অল্পপ্রাণ এবং বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ ধ্বনি মহাপ্রাণ ৷


২৩। স্বরযন্ত্র কোনটি ?

উঃ আমরা যে— শ্বাসবায়ু ছেড়ে দিই (নিশ্বাস বায়ু), সেই শ্বাসবায়ু গলার এমন একটা অংশের দিয়ে আসে যে তার ফলে ধ্বনির সৃষ্টি হয়। এই অংশটিকে বলে স্বরযন্ত্র।


২৪। ঘোষ ও অঘোষ ধ্বনি কোনগুলি?

উঃ বর্গের প্রথম দুটি ধ্বনি হল অঘোষ ধ্বনি এবং বর্গের তৃতীয় ও চতুর্থ ধ্বনি হল ঘোষ ধ্বনি।


২৫। নাসিক্য ধ্বনি কাকে বলে ?

উঃ শ্বাসবায়ু যখন নাকের পথ দিয়ে বেরোয়, তখন নাকের মধ্যের দেয়ালে ঘষা লেগে যে বিশেষ নাকিসুর তৈরি হয়, তাকে নাসিক্য ধ্বনি বলে। যেমন: ও, ঞ, ণ,ন,ম ।


হাতেকলমে


১..  বাঁ-দিকের সঙ্গে ডানদিক মেলাও : (পৃষ্ঠা ২৩)

উত্তর -

বামদিক   >   ভানদিক

, থ, দ, ধ  >  দন্ত্যধ্বনি

ক, খ, চ, ছ, ট, ঠ, ত, থ  >  অঘোষ ধ্বনি

ভ, ঞ, ণ, ন, ম  >  নাসিক্য ধ্বনি

ট, ঠ, ড,   >  মূর্ধন্য ধ্বনি

প, ফ, ব, ভ   >   ওষ্ঠ্য ধ্বনি

খ, ঘ, ছ,ঝ    >   মহাপ্রাণ ধ্বনি

শ, ষ, স, হ   >   উষ্মধ্বনি

গ, ঘ, জ, ঝ, ব, ভ  >  ঘোষ ধ্বনি

য, র, ল, ব    >   অন্তঃস্থ ধ্বনি

ক, গ, চ, জ, ট, ড    >  অল্পপ্রাণ ধ্বনি


। পাশের স্পর্শধ্বনিগুলি কীরকম লেখো : খ, ধ, ব, থ, ঝ ণ, প, ম।

খ—মহাপ্রাণ, অঘোষ, কণ্ঠ ধ্বনি

ব—অল্পপ্রাণ, ঘোষ, ওষ্ঠ্য ধ্বনি

ঝ— মহাপ্রাণ, ঘোষ, তালব্য ধ্বনি

প–অল্পপ্রাণ, ওষ্ঠ্য, অঘোষ ধ্বনি

ধ—মহাপ্রাণ, ঘোষ, দন্ত্য ধ্বনি

থ—মহাপ্রাণ, অঘোষ, দন্ত্য ধ্বনি

ণ—নাসিক্য, মূর্ধন্য ধ্বনি

ম—নাসিক্য, ওষ্ঠ্য ধ্বনি


৩। নীচের উক্তিগুলি ঠিক বা ভুল লেখো :

৩.১ হ একটি উষ্ম ধ্বনি। 

উঃ ঠিক।

৩.২৫, ঞ নাসিক্য ধ্বনি, কিন্তু স্পর্শধ্বনি নয়।

 উঃ ভুল।

৩ ৩ ম নাসিক্য ধ্বনি ও ওষ্ঠ্য ধ্বনি। 

উঃ ঠিক।

৩.৪ য, র, ল, ৰ—সবকটিই অন্তঃস্থ ধ্বনি। 

উঃ ঠিক।

৩.৫২ ঃ –এগুলিকে অর্ধস্বর বলে। 

উঃ ভুল।



৪। নীচের ছবিটিতে বিভিন্ন ধ্বনির উচ্চারণ স্থানগুলি দেখাও : 

[তালু, জিভ, নাসারম্ভ,

স্বরযন্ত্র, অধর, মূর্ধা,

শ্বাসনালি, ওষ্ঠ্য, দন্ত‍্য,

আলজিভ, নাসাগহ্বর]



 মূর্ধা  >    নাসাগহ্বর

তালু   >   নাসারন্ধ্র

ওষ্ঠ্য   >   আলজিভ

 দন্ত‍্য  >   স্বরযন্ত্র

 অধর     >    শ্বাসনালি



        স্বরসন্ধি

             চার

• অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর

অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর :

১। স্বরসন্ধি কাকে বলে?


উঃ দুটি পাশাপাশি অবস্থিত স্বরধ্বনি মিলিত হয়ে একটিমাত্র স্বরধ্বনিতে পরিণত হলে বা পূর্ববর্তী ধ্বনির পরিবর্তন ঘটলে, তাকে স্বরসন্ধি বলে। যেমন : যুগ+অন্তর=যুগান্তর।


২। বর্ণ বিশ্লেষণ করো : 

উঃ উ+দ+অ++অ=উদয়।


৩। নিম্ন-মধ্য, পশ্চাৎ স্বরধ্বনি কোনটি? 

উঃ অ।


৪। উচ্চ সম্মুখ স্বরধ্বনি কোনটি? 

উঃ ই।


৫। খাঁটি বাংলা স্বরসন্ধির উদাহরণ দাও। 

উঃ বাপ+অন্ত=বাপাত্ত (অ+অ=আ)। চাষ-আবাদ চাষাবাদ (অ+আ=আ)।


৬। নিপাতনে সিদ্ধ স্বরসন্ধির উদাহরণ দাও। উঃ প্র+উঢ়=প্রৌঢ়, গো+অক্ষ=গবাক্ষ, স্ব+ঈর=স্বৈর।


       হাতেকলমে

১। জিভ কীভাবে পরিশ্রম বাঁচালো, ছবি এঁকে ফেলো ।

উঃ ১.১ পর+ঈশ=পরেশ,

১.২ যথা+উপযুক্ত=যথোপযুক্ত,

১.৩ মত+ঐক্য=মতৈক্য

১.৪ উত্তর+উত্তর=উত্তরোত্তর

১.৫ জল+উচ্ছ্বাস=জলোচ্ছ্বাস

১.৬ সুপ্ত+উত্থিত=সুপ্তোত্থিত



২। কেন এমন হল, যুক্তি দাও :

২.১ হত + আশ = হতাশ। 

উঃ প্রথম শব্দের শেষের ‘ত’ ও দ্বিতীয় শব্দের শুরুর আ মিলে ‘তা' (ত+আ) হল।


২.২ দ্বি + ইপ = দ্বীপ। 

উঃ প্রথম শব্দের শেষে ‘ই’ ও দ্বিতীয় শব্দের শুরুর ‘ই’ মিলে ‘দ্বী’ (ঈ) হল।

২.৩ জীমূত + ইন্দ্ৰ = জীতেন্দ্র। 

উঃ প্রথম শব্দের শেষের ‘অ’ ও দ্বিতীয় শব্দের শুরুর ‘ই’ মিলে ‘এ’ (ত+ই=তে) হল।


২.৪ আদ্য + উপাত্ত = আদ্যোপান্ত। 

উঃ প্রথম শব্দের শেষে ‘অ’ ও দ্বিতীয় শব্দের শুরুর ‘উ’ মিলে ‘ও’ (অ+উ=ও )হল।


২.৫ ব্রক্ষ্ম + ঋষি = ব্রষ্মর্ষি। 

উঃ প্রথম শব্দের শেষে ‘অ’ ও দ্বিতীয় শব্দের শুরুর স্বর মিলে ‘অর’ (অ+ঋ=অর্) হল।


২.৬ ইতি + অবসর = ইত্যবসর। 

উঃ ‘ই’ আর ‘অ’ মিলে 'ই' মিলে 'ই' হল।


২. প্রতি + উ = প্রত্যুষ। 

উঃ ‘ই’ আর ‘উ’ মিলে ‘ঊ’ হল।

২.৮ অনু + ইত = অন্বিত। 

উঃ 'উ' আর 'ই' মিলে 'ই' হল ।


২.৯ পিতৃ + উপদেশ = পিত্ৰোপদেশ। 

উঃ ‘ঋ' আর 'উ' মিলে 'র' হল।


২.১০ নৌ + ইক = নাবিক। 

উঃ 'ঔ' আর 'ই' মিলে 'আবি' হল।


২.১১ সে + অন = নয়ন। 

উঃ 'এ' আর 'অ' মিলে 'অয়' হল ।


২.১২ ভো + অন = ভবন।

 উঃ 'ও' আর 'অ' মিলে 'অব্' হল।



৩। অশুদ্ধি সংশোধন করো :

৩.১ পশু + অধম = পশ্বাধন।

উঃ পশু + অধম = পশ্বধম

৩.২ শুদ্ধ + উদ্দন = শুদ্ধোদন।

উঃ শুদ্ধ + উদন = শুদ্ধোদন


৩.৩ মৃত্যু + উত্তীর্ণ = মৃত্যুত্তীর্ণ।

উঃ মৃত্যু + উত্তীর্ণ। = মৃত্যুত্তীর্ণ


৩.৪ অনুমতি + অনুসারে = অনুমত্যানুসারে।

উঃ অনুমতি + অনুসারে = অনুমত্যনুসারে


৩.৫ অধি + উষিত = অধ্যুষিত।

উঃ অধি + উষিত = অধ্যুষিত

৩.৬ কোটি + ক =কোটিক।

উঃ কোটি + ইক = কোটিক


৩.৭ রাজা + ঋষি = রাজর্ষি।

উঃ রাজ + ঋষি = রাজর্ষি

৩.৮ পো + অক = পাবক।

উঃ পৌ + অক = পাবক

৩.৯ কলকাতা + র = কলকাতার।

উঃ কলকাতা + এর = কলকাতার

৩.১০ ডো + উক = ভাবুক।

উঃ ভৌ + উক = ভাবুক


৪। সন্ধি করো :

৪.১ স্তৌ + অক = স্তাবক।

৪.২ সীমা + অন্ত = সীমান্ত।

৪.৩ অব + ঈক্ষণ = অবক্ষণ।

৪.৪ পূঊ + ইত্র = পৌত্র

৪.৫ অনু + অয় = অন্বয়।

৪.৬ বি + অতীত = ব‍্যতীঈত

৪.৭ গৃহ + অভ্যন্তর = গৃহাভ্যন্তর।

৪.৮ মরু + উদ্যান

৪.৯  অন্ত্য + ইষ্টি অন্তেষ্টি ।

৪.১০ অতি + উক্তি = অত্যুক্তি।

৪.১১ ক্ষুধা + ঋত = ক্ষুধার্ত।

৪.১২ প্রতি + অক্ষ = প্রত্যক্ষ।


৫। সন্ধি বিচ্ছেদ করো :

৫.১ অশ্বারোহী = অশ্ব + আরোহী।

৫.২ দাবানল = দাব + অনল।

৫.৩ মহর্ষি = মহা + ঋষি।

৫.৪ দ্বিপেন্দ্র = দ্বিপ + ইন্দ্ৰ।

৫.৫ অপেক্ষা = অপ + ইক্ষা।

৫.৬ গবাক্ষ = গো + অক্ষ।

৫.৭ তীর্থোদক = তীর্থ + উদক।

৫.৮ ব্যবস্থা = বি + অবস্থা।

৫.৯ শয়ন = শে + অন।

৫.১০ গবেষণা = গো + এষণা।

৫.১১ ব্যবহার = বি + অবহার

৫.১২ স্বৈর = স্ব + ঈর।

          




          পাঁচ

হাতেকলমে




বাক্যের কথা

১। নীচের বাক্যগুলিকে কর্তাখণ্ড ও ক্রিয়াখণ্ডে ভাগ করো : (পৃষ্ঠা ৬০)

১.১ সফিক আর মীনা মেলায় বেড়াতে এসেছে।

উঃ কর্তা—সফিক আর মীনা, ক্রিয়া—বেড়াতে এসেছে।


১.২ পার্থর বাবা কৃষক অধিবেশনে বক্তৃতা দিলেন।

উঃ কর্তা— পার্থর বাবা, ক্রিয়া — দিলেন।


১.৩ সত্ত্ব আর তোতার ছোটোবোন টিয়া পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে।

উঃ কর্তা—সত্তু আর তোতার ছোটোবোন টিয়া, ক্রিয়া পড়ে।


১.৪ অয়ন রোজ নিয়ম করে ব্যায়াম করে।

উঃ কর্তা—অয়ন, ক্রিয়া ব্যায়াম।


১.৫ স্বামী বিবেকানন্দ কলকাতার সিমলে পাড়ার অধিবাসী ছিলেন।

উঃ কর্তা—স্বামী বিবেকানন্দ, ক্রিয়া- অধিবাসী ছিলেন।


২. নীচের বাক্যগুলির কর্তাখণ্ডকে বাড়াও ঃ

২.১ মাইকেল খেলছে।

উঃ আমার ক্লাসের বন্ধু মাইকেল খেলছে।


২.২ মা তোমাকে নিমন্ত্রণ করেছিলেন।

উঃ আমার মা তোমাকে নিমন্ত্রণ করেছিলেন।


২.৩ শচীন তেণ্ডুলকর দুশোটি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন।

উঃ বিশ্ববিখ্যাত ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকর দুশোটি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন।


২.৪ অপালা রোজ মন দিয়ো পড়াশুনা করে।

উঃ আমার বোন অপালা রোজ মন দিয়ে পড়াশুনা করে।


২.৫ হাবিবুর এক সময় সাঁতরে নদী পার হত।

উঃ বাবার বন্ধু হাবিবুর এক সময় সাঁতরে নদী পার হত।


৩। নীচের বাক্যগুলির ক্রিয়াখণ্ডকে বাড়াও ঃ

৩.১ রামবাবু ক্লাবের সভীপতি। (কোন্? কতদিন ধরে ?)

উঃ রামবাবু ইন্দ্রধনু ক্লাবের বারো বছর সভাপতি পদে নিযুক্ত ছিলেন।


৩.২ আয়েষা নাচছে। (কী? কোথায় ? কখন ?)

উঃ আয়েষা এখন মহাদেশ পরিষদ মঞ্চে ভরতনাট্যম নাচছে।


৩.৩ নরেন্দ্র বই দিল। (কাকে? কোথা থেকে? কার ?)

উঃ নরেন্দ্র আমাকে আলমারি থেকে কাজী নজরুলের বইটি দিল।


৩.৪ আব্বাস আর বাবু খেলতো। (কী দিয়ে ? কখন? কোথায় ?)

উঃ আব্বাস আর বাবু বল দিয়ে বিকেল বেলা মাঠে খেলতো।


৩.৫ বীরেন ঘুমায়। (কীভাবে? কতক্ষণ ধরে?)

উঃ বীরেন বিছানায় এক পাশ ফিরে সারারাত ঘুমায়।


৪। নির্দেশ অনুযায়ী কর্তা, কর্ম (মুখ্য ও গৌণ) এবং ক্রিয়া বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করে বিভিন্ন মৌলিক বাক্য রচনা করোঃ




হাতেকলমে

যতি চিহ্ন

১। পাশের ঝুড়ি থেকে বিভিন্ন যতি-চিহ্ন নিয়ে নীচের অনুচ্ছেদগুলির জায়গামতো বসাও : T

উঃ ১.১ শুনেই তো ভয়ে বাঘের প্রাণ উড়ে গিয়েছে। সে ভাবলে যে, নিশ্চয় শিয়াল তাকে ফাঁকি দিয়ে নরহরি দাসকে খেতে দেওয়ার জন্য এনেছে। তারপর সে কী আর সেখানে দাঁড়ায়। সে পঁচিশ হাত লম্বা এক-এক লাফ দিয়ে শিয়ালকে

সুখ নিয়ে পালাল। শিয়াল বেচারা মাটিতে আছাড় খেয়ে, কাটার, আঁচড় খেয়ে, ক্ষেতের আলে ঠোকর পেয়ে একেবারে যায় আর কী। শিয়াল চেঁচিয়ে বললে, 'মামা, আল মামা আল!' তা শুনে বাঘ ভাবে বুঝি সেই নরহরি দাস

এল, তাই সে আরও বেশি করে ছোটে।


১.২ চলতে-চলতে এক জায়গায় দেখলাম পথের উপর প্রকান্ড গাছ পড়ে রয়েছে। দাঁড়িয়ে ভাবতে লাগলাম আমাদের হাতি দুটো এ-গাছ ডিঙোবে কী করে? ভাবতে ভাবতে গাছটার উপর চড়তে আরম্ভ করলাম, আর অমনি আমার পারের

নীচেই যেন একটা কী হুড়মুড় করে উঠল। জিজ্ঞেস করলাম, 'কেয়া হ্যায় রে ?” শ্যামলাল বললে, 'হুলুমান হোগা হুজুর'।

উঃ ১৩ ১৯০৩ সালের শেষাশেষি আবার তাঁরা তাঁদের জাহাজে ফিরে এলেন এবং ঠিক করলেন এবারকার মতো

ইংল্যান্ডে ফিরে যেতে হবে। কিন্তু নতুন বিপদ ঘটল। সামনের সমস্ত পথ বরফে বন্ধ হয়ে গেছে। বারো মাইল পর্যস্থি

ঘন বরফ পথ আটকে দাঁড়িয়েছিল। তাঁরা নানারকমের যন্ত্র দিয়ে সেই বরফ কেটে পথ তৈরি করতে লাগলেন, কিন্তু

কিছু দিন চেষ্টা করে বুঝলেন, এ অসাধ্যসাধন।

উঃ ১.৪ ইছামতী — যেন লক্ষ্মী মেয়েটি। অতি শান্ত তার চলার গতি। ইছামতীতে এলে পর তীরের দিকে নৌকো সরিয়ে

এনে কম জল দেখে দুজন মাঝি হাঁটু-জলে লাফিয়ে পড়ে। হাতে তাদের মোটা দড়ি, মোটা কাঠি। তীরে উঠে এবারে তারা ‘গুণ' টানতে থাকে। নৌকোয় বাঁধা লম্বা দড়ির আর এক মাথা মোটা কাঠির সঙ্গে বেঁধে কাঠিটা ঘাড়ে চেপে

ধরে নদীর পাড় দিয়ে চলতে থাকে মাঝিরা। সে রশির টানে নৌকোও এগিয়ে চলে জলের উপরে তরতর করে।


উঃ ১.৫ ‘কে কাঁঠাল চুরি করেছ?' ক্লাসে ক্লাসে গিয়ে তিনি জানতে চাইলেন। কেউই অপরাধ স্বীকার করতে নারাজ। তাই

দেখে জ্যোতি কবুল করল – সে একাই কাঁঠাল পেড়েছে এবং বন্ধুদের সঙ্গে ভাগ করে খেয়েছে। কিন্তু যেহেতু এগুলো তাদেরই ইস্কুলের গাছের ফল, সেজন্য ওগুলো পেড়ে খাওয়াকে চুরি বলে সে মানতে পারে না।


(২) নীচের অনুচ্ছেদগুলিতে প্রয়োজন মতো বিরামচিহ্ন বসাও :


উঃ ২.১ এই পৃথিবীর সঙ্গে, সমুদ্রের সঙ্গে আমাদের যে একটা বহুকালের গভীর আত্মীয়তা আছে, নির্জনে প্রকৃতির সঙ্গে

মুখোমুখি করে অন্তরের মধ্যে অনুভব না করলে সে কি কিছুতেই বোঝা যায়? পৃথিবীতে যখন মাটি ছিল না, সমুদ্র

একেবারে একলা ছিল, আমার আজকেকার এই চঞ্চল হৃদয় তখনকার সেই জনশূন্য জলরাশির মধ্যে অব্যক্তভাবে তরঙ্গিত হতে থাকত। সমুদ্রের দিকে চেয়ে তার একতান কলধ্বনি শুনলে তা যেন বোঝা যায়!

উঃ ২.২ লিখিত ভাষার আর মুখের ভাষার মূলে কোনো প্রভেদ নেই। ভাষা দুয়েরই এক, শুধু প্রকাশের উপায় ভিন্ন। একদিকে স্বরের সাহায্যে, অপর দিকে অক্ষরের সাহায্যে। বাণীর বসতি রসনায় শুধু মুখের কথাই জীবন্ত। যতদূর পারা

যায় যে ভাষায় কথা কই সেই ভাষায় লিখতে পারলেই লেখা প্রাণ পায়।


উঃ ২.৩ রাগি মানুষ কথা কইতে না পারলে যেমন ফুলে ফুলে ওঠে, সকালবেলাকার মেঘগুলোকে তেমনি বোধ হলো।

বাতাস কেবলি শ ষ স এবং জল কেবলি বাকি অন্তস্থ বর্ণ হ য ব র ল নিয়ে চণ্ডীপাঠ বাধিয়ে দিলে। আর মেঘগুলো জটা দুলিয়ে ভ্রুকুটি করে বেড়াতে লাগল। অবশেষে মেঘের বাণী জলধারায় নেবে পড়ল।

২.৪ একদিন কমলমীরে পৃথ্বীরাজের চর এসে খবর দিল সঙ্গ বেঁচে আছেন। শ্রীনগরের রাজার মেয়ের সঙ্গে তাঁর বিয়ের উদযোগ হচ্ছে। সকালে পৃথ্বীরাজ সেজেগুজে সঙ্গকে ধরবার জন্য বার হবেন, এমন সময় শিরোহি থেকে পৃথ্বীরাজের ছোটোবোন এক পত্র পাঠালেন।



। ২.৫ একসময়ে হঠাৎ দেখি সবাই স্বদেশি হুজুগে মেতে উঠেছে। এই স্বদেশি হুজুগটা যে কোথা থেকে এল তা বলতে

পারিনে। এল এইমাত্র জানি আর তাতে ছেলে, বুড়ো, মেয়ে, বড়োলোক, মুটে, মজুর সবাই মেতে উঠেছিল। স্যার ভিতরেই একটা তাগিদ এসেছিল। কিন্তু কে দিলে এই তাগিদ। সবাই বলে, 'হুকুম আয়া"।



(৩) প্রদত্ত যতিচিহ্নগুলিকে মাথায় রেখে শুন্যস্থানে শব্দ দিয়ে মৌলিক বাক্য লেখো। (একটি

৩.১ শুষা, বাদল, রত্না আর রাবেয়া বিদ্যালয়ে যাচ্ছে।

৩.২ চন্দ্র বলল,' আমি আগামী সপ্তাহে পুরী যাব'।

৩.৩ শঙ্কর, পঞ্চজ, শিবাজি একই কলেজে পড়ে।

৩.৪' মন্ত্রীকে ডাকো' রাজা হুকুম করলো।

৩.৫ মৃদুয়, সুভাষ, দুই বন্ধু।

৩.৬ দাঁড়াও, 'আমি আসছি'।

৩.৭ বৃষ্টি পড়ছে, 'সে বলল'।

৩.৮ রুপা, টুম্পা দুই বোন।

৩.৯'কাল যাব'। বন্ধুটি বলল।

৩.১০ কে গাছ থেকে কাঁঠাল চুরি করেছে?



সাত

প্রতিশব্দ

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর

১। প্রতিষ্কানি কাকে বলে।

উঃ পাহাড়ে বা কোনো ফাঁকা জায়গায় গলা ছেড়ে চেঁচিয়ে কিছু বললে একটু পরে সে কথাটাই ফিরে আসে। তাকে বলে প্রতিধ্বনি।

২। প্রতিশব্দ লেখো ঃ রবি, শশী, বায়ু, রাত্রি, ভুবন, পৃথিবী, নদী, আকাশ, জল, পথ, গৃহ।


উঃ রবি—সূর্য, তপন, মিহির। 

শশী — ইন্দু, চাদ, সোম। 

বায়ু সমীর, পবন, বাতাস। 

রাত্রি রজনী, নিশি, নিশা। 

ভুবন—জগৎ, পৃথিবী, বসুন্ধরা। 

পৃথিবী — বিশ্ব, জগৎ, ব্যোম।

আকাশ — গগন, নভ, অন্তরীক্ষ । 

জল—অপ, নীর, পানি, বারি।

গৃহ— আবাস, ভবন, বাড়ি। 

বাগান—উদ্যান, কানন।

৩। প্রতিশব্দের আরেকটা বাংলা 'প্রতিশব্দ' কী ?

উঃ সমার্থ শব্দ বা সমার্থক শব্দ।



           আট

দিনলিপি

নদী—গাও, সরিৎ, স্রোতস্বিনী।

পথ— সড়ক, রাস্তা, মার্গ।

পাঠ্যপুস্তক দেখে নিজেরা নিজেদের মতো দিনলিপি লিখে তোমার শিক্ষক-শিক্ষিকাকে দেখাও। প্রয়োজনে

শিক্ষক-শিক্ষিকার সাহায্য নাও।

নয়

অনুচ্ছেদ

* আদর্শ অনুচ্ছেদ রচনার নিয়ম A

[১] তোমার বন্ধব্যের সঙ্গে বর্ণনার বিষয়ের মিল থাকা চাই।

[২] অনুচ্ছেদের মধ্যে বিষয়বস্তুর বাইরের কোনো কথা যেন না আসে।

[৩] সাধু অথবা চলিত যে-কোনো একটি ভাষা অনুচ্ছেদে ব্যবহার করতে হবে। সাধু চলিত দুরকম ভাষা যেন মিশে না যায়।

[s] যে অনুচ্ছেদ রচনা করবে তাতে বক্তব্য যুক্তিপূর্ণ আছে কিনা দেখবে।

[2] লেখাগুলি যেন সহজ ও সাবলীল হয় সে দিকে নজর রাখবে।

[৬] অনুচ্ছেদ লেখাটা যেন শাহ।

তা প্রত্যেকটি প্রয়োজনীয় বিষয়ের অনুচ্ছেদ কেমন হবে তার উদাহরণ দেওয়া হল।