আদর্শ ছেলে চতুর্থ শ্রেণি বাংলা অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর / Adarsha chhele class 4 bangla
![]() |
চতুর্থ শ্রেণীর বাংলা
আদর্শ ছেলে
কুসুমকুমারী দাশ
লেখিকা কুসুমকুমারী দাশ পরিচিতি :-কবি কুসুমকুমারী দাশ ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্মস্থান বাংলাদেশে । তিনি ছিলেন কবি জীবনানন্দ দাশের মা । তাঁর লেখা কবিতার ভাষা সরল এবং ভাব সহজ । তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থের নাম ‘কবিতা মুকুল’। এ ছাড়া
‘পৌরাণিক আখ্যায়িকা’ নামক একটি গদ্যগ্রন্থও তিনি রচনা করেন। ‘প্রবাসী', ‘ব্রহ্মবাদী’, ‘মুকুল' প্রভৃতি পত্রিকায় তাঁর রচিত অসংখ্য কবিতা প্রকাশিত হয়েছে।
★ ছেলে কবিতার নামকরণ সার্থকতা :-
আদর্শ ছেলে কবিতায় কবি যে ছেলের জন্য অপেক্ষা করছেন তার ‘মুখে হাসি বুকে বল’, ‘তেজে ভরা মন’ আর ‘মানুষ হইতে হবে’–এই তার পণ। ‘সাদা প্রাণে হাসি মুখে’ সে দেশের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ করবে। বড়ো কথা নয়, বড়ো কাজে
আগুয়ান হবে— এমন ছেলেই তো সবাই চায়। কবিতার সবটুকুতে আছে কবির এমনই এক আদর্শ ছেলের স্বপ্ন। তাই ‘আদর্শ ছেলে' নামকরণটি নিঃসন্দেহে এই কবিতার সার্থক নামকরণ।
★ আদর্শ ছেলে কবিতার বিষয়বস্তু আলোচনা:-
একটি সুস্থ, সবল, সাহসী, সত্যবাদী শিশু সব পরিবারের স্বপ্ন, সব দেশের সম্পদ। যার মুখের হাসি, বুকের বল, মানুষ হওয়ার অটল প্রতিজ্ঞা দেশের গরিমা বাড়িয়ে তোলে। এ কবিতাটি পরাধীন ভারতের এক গৃহবধূর। তাঁর চোখে স্বাধীন সুন্দর ভারতবর্ষের স্বপ্ন। স্বপ্নের দেশ গড়তে চাই নতুন শক্তি, নতুন বল, নতুন কারিগর। শিশু, সে কৃষক পুত্রই হোক অথবা রাজার কুমার—যদি সে মিছে ভয় ত্যাগ করে, বিপদ বাধা তুচ্ছ করে তার নিষ্পাপ শক্তিকে দান করতে পারে তবেই দেশের কল্যাণ। তবেই তো তাদের মানুষ হওয়া সার্থক হয়ে উঠবে। আদর্শ ছেলেই আদর্শ মানুষ হবে। বড়ো কথা নয়, বড়ো বড়ো কাজ করে আদর্শ দেশ গড়বে।
হাতেকলমে প্রশ্নের উত্তর
১। কুসুমকুমারী দাশের কবিতা কোন্ কোন্ পত্রিকায় প্রকাশিত হত?
উঃ ‘প্রবাসী', ‘ব্রহ্মবাদী', 'মুকুল' প্রভৃতি পত্রিকায় কুসুমকুমারী দাশের কবিতা প্রকাশিত হত।
২। তাঁর রচিত একটি গদ্যগ্রন্থের নাম লেখো।
উঃ তাঁর রচিত একটি গদ্যগ্রন্থের নাম 'পৌরাণিক আখ্যায়িকা'।
৩। নীচের শব্দগুলির বর্ণ-বিশ্লেষণ করো। একটি ছক করে তার ঠিক ঠিক ঘরে হ্রস্বস্বর, দীর্ঘস্বর এবং বর্গীয় বর্ণগুলিকে বসাও ঃ
আমাদের, আগুয়ান, প্রাণ, কৃষক, বিশ্বমাঝার,
কল্যাণ
বর্ণ হ্রস্বস্বর দীর্ঘস্বর
আমাদের - র আ, মা, দে
আগুয়ান - গু , ন আ, য়া
প্রাণ - প প্রা
কৃষক - ক,ষ,ক -----
বিশ্বমাঝার - বি,র শ্ব, মা, ঝা
কল্যাণ - ক,প ল্যা
৪। এই কবিতায় মানুষের যে যে অঙ্গের নাম পেয়েছ সেগুলি বের করে প্রতিটির তিনটে করে সমার্থক শব্দ লেখো।
উঃ মুখ—বদন, মুখমণ্ডল, আনন ।
বুক — বক্ষ মাঝার, বক্ষস্থল, অন্তর, বক্ষের ছাতি।
মন – চিত্ত, হৃদয়, অন্তঃকরণ।
রক্ত — রুধির শোণিত।
মাংস— আমিষ, পলল।
প্রাণ— জীবন, জীবনীশক্তি, হৃদয়।
হাত— হস্ত, পাণি, কর।
পা— চরণ, পদ, পায়ের পাতা।
চোখ— চক্ষু, দৃষ্টি, নজর।
মাথা — শির, মস্তিষ্ক,মস্তক।
৫। শূন্যস্থান পূরণ করো :
৫.১ নাই কি ...... তব রক্ত, মাংস, প্রাণ?
উঃ- নাই কি শরীরে তব রক্ত, মাংস, প্রাণ?
৫.২ ........রয়েছে যার, সে কি পড়ে রয়।
উঃ- চেতনা রয়েছে যার, সে কি পড়ে রয়।
৫.৩ আসে যার চোখে জল, .... ঘুরে যায়।
উঃ- আসে যার চোখে জল, মাথা ঘুরে যায়।
৫.৪ কৃষকের শিশু কিংবা রাজার ......।
উঃ- কৃষকের শিশু কিংবা রাজার কুমার।
৫.৫ মুখে হাসে, বুকে বল, তেজে ভরা মন।
উঃ- মুখে হাসে, বুকে ..…. , তেজে ভরা মন।
১। কবিতার পঙক্তিগুলিকে গদ্যরূপে লেখো :
বিপদ আসিলে কাছে, হও আগুয়ান।
উঃ- বিপদ কাছে এলে, আগুয়ান হও।
৫.২ আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে?
উঃ- আমাদের দেশে সেই ছেলে কবে হবে?
৫.৩ সবারই রয়েছে কাজ এ বিশ্ব মাঝার।
উঃ- এ বিশ্বমাঝারে সবারই কাজ রয়েছে।
৫.৪ মানুষ হইতে হবে, মানুষ যখন ।
উঃ- মানুষ যখন, তখন মানুষ হতে হবে।
৬.৫ নাই কী শরীরে তব রক্ত, মাংস, প্রাণ?
উঃ- তার শরীরে কী রক্ত, মাংস, প্রাণ নেই?
৭। নীচের শব্দগুলিতে কোন্ কোন্ অল্পপ্রাণ, মহাপ্রাণ, ঘোষ ও অঘোষ বর্ণ আছে লেখো : কথা, মুখ, প্রাণ, মানুষ, দান,চোখ।
উত্তর-
বর্ণ - অল্পপ্রাণ -মহাপ্রাণ- ঘোষ- অঘোষ
কথা-- ক × × থা
মুখ -- × খ মু ×
প্রাণ -- × × ণ প্রা
মানুষ-- ষ × মা, নু ×
দান -- দা × ন ×
চোখ-- চো খ × ×
৮। নীচের বাক্যগুলির কর্তা / ক্রিয়া / কর্ম চিহ্নিত করে লেখো :
উত্তর- কর্তা - ক্রিয়া - কর্ম
আমাদের দেশ, ছেলে- হবে- যবে
মানুষ - হবে- হইতে
সে ছেলে - চায়- বলো
সবারই- রয়েছে - কাজ
তোমরা- হলে - কল্যাণ
৯। নীচের বাক্য / বাক্যাংশগুলির থেকে সর্বনাম খুঁজে নিয়ে তা দিয়ে আলাদা বাক্য রচনা করো :।
৯.১ নাই কি শরীরে তব রক্ত, মাংস, প্রাণ?
উত্তর-তব— তবু সুখ মনের মাঝারে নাহি রে।
৯.২ চেতন রয়েছে যার, সে কি পড়ে রয়?
উত্তর- সে- সে সারারাত জেগে পড়ে।
৯.৩ আসে, যার চোখে জল।
যার- যার কাছে টাকা আছে সে অনেক বড়লোক
৯.৪ সে ছেলে কে চায় বলো?
সে- সে ভালো গাছে উঠতে পারে
৯.৫ তোমরা মানুষ হলে দেশের কল্যাণ।
তোমরা- তোমরা স্কুলে খেলতে যাবে
১০. গাশের শব্দগুলির আগে বিশেষণ জুড়ে তা দিয়ে বাক্যরচনা করো : ছেলে, বিপদ, প্রাণ, কৃষক, শক্তি, দেশ ।
]শব্দার্থ : বল – শক্তি। পণ – প্রতিজ্ঞা। আগুয়ান – এগিয়ে যাওয়া। ]কল্যাণ – মঙ্গল ।
১০। পাশের শব্দগুলির আগে বিশেষণ জুড়ে তা দিয়ে বাক্যরচনা করো
ছেলে, বিপদ, প্রাণ, কৃষক, শক্তি, দেশ।
উঃ ছেলে- তপন বাড়ির বড় ছেলে।
বিপদ- বিপদ এলে ভয় পাওয়া উচিত নয়
প্রাণ- সুনামিতে অনেক প্রাণ হারিয়ে গেছে
কৃষক- কৃষক জমিতে ফসল করায়
শক্তি- কাজ করবার জন্য দেহে শক্তি থাকা দরকার।
১১। নীচের পদ্ধতিগুলিতে 'কি'-এর ব্যবহার লক্ষ করো-
'নাই কি শরীরে তব রক্ত, মাংস, প্রাণ?
'চেতনা রয়েছে যার, সে কি পড়ে রয়'?
১১.১ এবার তুমি 'কি' ব্যবহার করে আরও দুটি বাক্য লেখো :
উঃ (ক) তুমি কি আজ অংক কষবে? (খ) না পড়লে কি পাশ করা যায়?
১১.২ বাক্যে 'কী'-এর ব্যবহার কখন হয় তা-ও জেনে নিয়ে আরও দুটি বাক্য লেখো :
উঃ (ক) আজ কী খাবে বলো? (খ) কী পড়েছ আজ সারাদিন?
১২। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
১২.১ কথায় না বড়ো হয়ে কাজে বড়ো হবে'—বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন ?
উঃ কবি বলতে চেয়েছেন যে বড়ো বড়ো কথা না বলে যে ছেলে বড়ো কাজের মধ্য দিয়ে দেশের কল্যাণ করবে। মানুষের ভালো হবে এমন কাজ করবে সেই ছেলে দরকার।
১২.২ 'চেতনা রয়েছে যার সে কি পড়ে রয়?' – চেতনাসম্পন্ন মানুষ কী ধরনের কাজে এগিয়ে যায়?
উঃ মানুষের মনের মধ্যে চেতনা বিবেক এগুলি বর্তমান। তাই চেতনা সম্পন্ন মানুষরা নিজের, পরিবারের, সমাজের তথা দেশের মঙ্গল হবে এমন কাজে এগিয়ে যায়। যে মানুষের চেতনা আছে সে মানুষ কখনো পড়ে থাকে না বা বসে থাকে না। ভালো কাজ করার জন্য তার মন ছটফট করে।
১২.৩ ‘সবারই রয়েছে কাজ এ বিশ্বমাঝার।' –তুমি বড়ো হয়ে কোন্ কাজ করতে চাও? কেনই বা তুমি সেই কাজ। করতে চাও লেখো।
উঃ আমি বড়ো হয়ে একজন নেতা হতে চাই। নেতা হওয়ার মধ্যে দিয়ে অনেক ভালো কাজ করা যায়। গরিব মানুষের পাশে দাঁড়ানো যায়। রাস্তাঘাটে উন্নতি করা যায়।। স্কুল করা যায়। কলেজ করা যায়। শিক্ষার মান উন্নতি করা যায়। রাস্তায় রাস্তায় অনেক আলোর ব্যবস্থা করা যায়। মানুষের যাতায়াতের জন্য যানবাহনে ব্যবস্থা করা যায়। অনেক কলকারখানা স্থাপন করা যায়। যেখানে অনেক মানুষ কাজ পায়।এইসব কাজগুলো করে মানুষের হৃদয়ে আমি জায়গা করে নিতে চাই। তাই আমি বড় একা সমাজ সেবক বা নেতা হতে চাই।। নেতা বা সমাজ সেবকের মাধ্যমে অনেক অনেক ভালো কাজ করা যায়।
১২.৪ 'আদর্শ ছেলে' কবিতায় কবি আমাদের দেশের ছেলেদের কাছে কী প্রত্যাশা করেন ?
উঃ কবি কুসুমকুমারী দাশ এদেশের ছেলেদের কাছে অনেক আশা রাখেন। যেমন— তারা কথায় বড়ো না হয়ে কাজে বড়ো হাবে। মুখে হাসি, বুকে বল আর তেজে ভরা মন নিয়ে তারা মানুষ হওয়ার প্রতিজ্ঞায় অটল হবে। বিপদে এগিয়ে যাবে নির্ভয়ে। দেশ হবে কর্ম স্বনির্ভর। মানুষ হবে কর্মমুখর।
১২.৫ প্রত্যেক দেশবাসীর কী প্রতিজ্ঞা করা উচিত?
উঃ মানুষ হতেই হবে এই প্রতিজ্ঞায় অটল হতে হবে সব দেশবাসীকে। ভালো কর্ম করব এই প্রতিজ্ঞা ও দেশবাসীকে করতে হবে। প্রত্যেক মানুষের পাশে দাঁড়াবো এই প্রতিজ্ঞা দেশবাসী করতে হবে।
১২.৬ দেশের জন্য অনেক দুঃখ-কষ্ট সহ্য করে দেশকে স্বাধীন করেছেন, এমন কয়েকজনের নাম লেখো।
উঃ বিনয় বাদল দীনেশ, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, চিত্তরঞ্জন দাশ, ক্ষুদিরাম বসু, মাস্টারদা সূর্যসেন, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার ইত্যাদি।
১২.৭ 'আদর্শ ছেলে'-কে প্রধানত কোন্ কোন্ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হতে হবে?
উঃ ‘আদর্শ ছেলে' হতে গেলে তার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে। তাকে কথায় না বড়ো হয়ে কাজে বড়ো হতে হবে। তার থাকবে মুখে হাসি, বুকে বল ও তেজে ভরা মন। বিপদ কাছে এলে শক্তপোক্ত দেহের অধিকারী ছেলেকে
যেতে হবে। ভয়তে দূরে সরিয়ে রেখে চেতনার বিকাশ ঘটাতে হবে। এ বিশ্বমাঝারে তাকে যে কোনো কাজে উৎসাহী হবে। তাকে মানুষের মতো মানুষ হতে হবে। তাকে কোন কাজে ভয় করলে হবে না।
১২.৬ আদর্শ ছেলে' কবিতায় কবি যেমন ছেলেকে আমাদের দেশের জন্য চেয়েছেন, তেমন কোনো প্রিয় ছেলের সম্পর্কে কয়েকটি বাক্য লেখো।
আদর্শ ছেলে' কবিতায় কবি যেমন ছেলেকে আমাদের দেশের জন্য চেয়েছেন, তেমন একটি ছেলে আমাদের পাড়াতেই থাকে। ছেলেটির নাম সুদীপ। সে সকল কাজে এগিয়ে যায়। কারো কোন আত্মীয় মারা গেলে তার পাশে দাঁড়ায়। কোন বিবাহ অনুষ্ঠানে হাজির থেকে সকল বিষয়ে দেখাশোনা করে সবাই তাকে খুব ভালোবাসে। গ্রামে রাস্তাঘাটে উন্নতি করে কারে। কোন অসুবিধা করলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায় । আবার রাত্রে অনেক ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া শেখায় ।, তাদের ভালো পরিবেশে রাখার চেষ্টা করে
অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর
★ সঠিক উত্তর নির্বাচন করো :
■ সবারই রয়েছে (কাজ / খেলা / গল্প করা)-এ বিশ্বমাঝার।
উত্তর -কাজ
■ তোমরা 'মানুষ হলে (দেশের / গ্রামের / শহরের) – কল্যাণ।
উত্তর - দেশের
■ আমাদের দেশে হবে সেই (ছেলে/মেয়ে) কবে ?
উত্তর -ছেলে
■ (মানুষ / দেবতা/দৈত্য) – হইতে হবে, এই তার পণ।
উত্তর -মানুষ
■ (শান্তি/ চেতনা/ঘুম)—রয়েছে যার, সে কি পড়ে রয় ?
উত্তর -চেতনা
★ কবির মতে মানুষ হতে গেলে কী কী পণ করতে হয়?
উত্তর ঃ কথায় না বড়ো হয়ে কাজে বড়ো হতে হবে। তার মুখে হাসি, বুকে বল আর তেজে ভরা মন থাকবে। এ ছাড়া দ্রুত সাদা প্রাণে হাসি মুখে পণ করতে হবে যে, আমাকে মানুষের মতো মানুষ হতে হবে। এভাবে গায়ে খেটে, নিজেকে দেশের কাজে নিয়োজিত হতে হবে। তাহলে দেশের কল্যাণ সাধিত হবে।
★ আদর্শ ছেলে' কবিতাটি কার লেখা?
উত্তর : কবি কুসুমকুমারী দাশের লেখা।
★ কুসুমকুমারী দাশ কার মা ছিলেন?
উত্তর : কুসুমকুমারী দাশ কবি জীবনানন্দ দাশের মা ছিলেন।
★ বিপদ কাছে এলে কী করতে হবে?
উত্তর : বিপদ কাছে এলে ভয় না পেয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
★ বিপরীত শব্দ ঃ শিশু-বৃদ্ধ। রাজা-প্রজা। কাজ - অকাজ। দান-প্রতিদান। কল্যাণ-অকল্যাণ।