বোম্বা গড়ের রাজা পঞ্চম শ্রেণী হাতে কলমে অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর / Bombagrer raja question answer class 5
পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা
বোম্বাগড়ের রাজা
সুকুমার রায়
কবি সুকুমার রায়ের পরিচিতিঃ-
সুকুমার রায় ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দের ৩০ অক্টোবর কলকাতার গড়পারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস ময়মনসিংহের মসুয়ায়। সিটি স্কুল থেকে তিনি প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করেন। রসায়নে অনার্সসহ প্রেসিডেন্সি কলেজে ভরতি হন। বিএসসি পাশ করে ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে ফোটোগ্রাফি ও প্রিন্টিং টেকনোলজিতে উচ্চশিক্ষার জন্য কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘গুরুপ্রসন্ন ঘোষ স্কলারশিপ' লাভ করে বিলেত যান। বাংলার এক বিশিষ্ট ও খ্যাতনামা লেখক হলেন সুকুমার রায়। সুকুমার রায়ের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলি হলো- ‘আবোল তাবোল’, ‘খাই খাই’, ‘পাগলা দাশু’ ইত্যাদি। তাঁর রচিত নাটকের মধ্যে ‘অবাক জলপান’, ‘ঝালাপালা’, ‘হিংসুটি’, ‘ভাবুকসভা’ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। তিনি ভালো ছবিও আঁকতে পারতেন। তিনি একজন সু-গায়ক ছিলেন। কবি সুকুমার রায় ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দের ১০ সেপ্টেম্বর পরলোকগমন করেন।তখন তার বয়স ছিল মাত্র ৩৬ বছর।
বোম্বাগড়ের রাজা কবিতার বিষয়বস্তু আলোচনা :
কবি সুকুমার রায় তাঁর ‘বোম্বাগড়ের রাজা’ কবিতাটির মধ্যে রাজা এবং তাঁর আত্মীয়, পারিষদরা যা যা করছে সেসব তাঁর কবিতার মধ্যে। এখানে রাজা নিজে আমসত্ত্ব ভাজা ছবির ফ্রেমে বাঁধিয়ে রাখে। রানি দিনরাত মাথায় বালিশ বেঁধে রাখে ।রানির দাদা পাউরুটিতে পেরেকে ঠোকে। সর্দিকাশি হলে লোকে ডিগবাজি খায়, জোছনা রাতে সবাই চোখে আলতা মাখে, ওস্তাদরা মাথায় ঘাড়ে লেপমুড়ি দেয়, পণ্ডিতেরা ডাকের টিকিট তাদের টাকের ওপর মারে, ঘিয়ের মধ্যে ট্যাকঘড়িটা ডুবিয়ে রাখে—এই সবকিছু করার কারণ কী এই প্রশ্নই কবি করেছেন। আবার কী কারণে শিরীষ কাগজ দিয়ে রাজা বিছানা পাতে, সভাস্থলে হুক্কা হুয়া বলে রাজা চেঁচায় কেন? মন্ত্রীর রাজার কোলে বসে কলশি বাজানোর কারণ কী? রাজার পিসি কুমড়ো নিয়ে খেলে কী কারণে, রাজার খুড়ো হুঁকোর মালা পরে নাচতে থাকে কেন? এসব কিছু প্রশ্নের তোর জানতে চেয়েছেন।
নামকরণ সার্থকতা :
সুকুমার রায়ের লেখা ‘বোম্বাগড়ের রাজা' কবিতাটি একটি ব্যঙ্গাত্মক কবিতা। হাসির রসে পরিপূর্ণ এই কবিতাটির সবকটি পক্তিই সম্পূর্ণ অলীক। বাস্তবে কোনো ঘটনাই এভাবে ঘটে না, যেভাবে কবি তাঁর কবিতাটির মধ্যে বর্ণনা করেছেন। সেদিক থেকে বলতে গেলে সমগ্র কবিতাটি বোম্বাগড়ের রাজাকে নিয়ে লেখা, তাই বোম্বাগড়ের রাজা নামকরণটি আমার যথার্থ হয়েছে বলে মনে হয়।'
উৎস-সংকেত 'বোম্বাগড়ের রাজা' কবিতাটি কবির 'আবোল তাবোল' নামক কবিতার বই থেকে নেওয়া হয়েছে।
সারমর্ম : বোম্বাগড়ের রাজা সবসময় কেন আমসত্ত্ব ভাজা ছবির ফ্রেমে বাঁধিয়ে রাখে। রানির মাথায় সারাদিন বালিশ
বাঁধা কেন? রানির দাদা পাউরুটিতে পেরেক ঠোকে কেন? সর্দিকাশি হলে লোকেরা কেন ডিগবাজি খায়? জোছনা রাতে সবাই কেন চোখে আলতা মাখে? ওস্তাদেরা মাথায় ঘাড়ে লেপমুড়ি দেয় কেন? পণ্ডিতেরা তাদের টাকের ওপর ডাকের টিকিট মারে কেন? রাত্রে ট্যাকঘড়িটা ঘিয়ে ডুবিয়ে রাখে কেন? শিরীষ কাগজ দিয়ে রাজা বিছানা পাতে কেন? হুক্কাহুয়া বলে রাজা কী কারণে সভায় চেঁচায়? মন্ত্রী রাজার কোলে বসে কলশি বাজায় কেন? সিংহাসনের ওপর আবার ভাঙা বোতলে শিশি ঝোলানো হয় কেন? রাজার পিসি কুমড়ো নিয়ে ক্রিকেট খেলে কেন? রাজার খুড়ো হুঁকোর মালা পরে নাচে-কেন? এসব নানা প্রশ্ন নিয়ে কবিতাটি লেখা হয়েছে।
শব্দার্থ : হুঁকো—নারকোল খোলে তৈরি ও নলিচাযুক্ত তামাক খাওয়ার পাত্রবিশেষ।
ট্যাকঘড়ি—কোমরের কাপড়ের মধ্যে যে ঘড়ি রাখা হয়।
খুড়ো—কাকা, পিতৃব্য।
সদাই—সবসময়।
ফ্রেম—ছবি বাঁধাইয়ের কাঠামো।
আমসত্ত্ব—পাকা আমের রস থেকে প্রস্তুত একপ্রকার খাবার।
অষ্টপ্রহর—সারা দিনরাত, চব্বিশ ঘণ্টা।
জোছনা—পূর্ণিমা বা শুক্লপক্ষের রাত।
ওস্তাদ—দক্ষ ব্যক্তি। পণ্ডিত—জ্ঞানী ব্যক্তি।
ডিগবাজি—মাথাটা নীচের দিকে এবং পা ওপরের দিকে তুলে বারবার ওলটানোকে বলা হয়।
★ হাতেকলমে প্রশ্নের উত্তর
১. ‘বোম্বাগড়ের রাজা' কবিতাটি পড়ে সেখানকার মানুষ ও নিয়মকানুন তোমার কেমন লাগল, তা নিজের ভাষায় লেখো।
উত্তর ঃ ‘বোম্বাগড়ের রাজা' কবিতাটিতে যেসব মানুষজনের নিয়মকানুনের কথা বলা হয়েছে সেগুলি আমার খুব ভালো লাগলো। খুব মজার মজার নিয়ম কানুন এখানে বলা হয়েছে। সবকিছুই অদ্ভুদ ধরনের। এখানে রাজামশাই আমসত্ত ভাজা সবসময় ছবির ফ্রেমে বাঁধিয়ে রাখেন। রানির মাথায় সারাদিন বালিশ বাঁধা থাকে। রানির দাদা পাঁউরুটিতে পেরে ঠোকে। সর্দিকাশি হলে সেখানকার লোকেরা ডিগবাজি খায়। এই নিয়ম কানুনটা আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগলো জোছনা রাতে সবাই চোখে আলতা মাখে। ওস্তাদেরা ঘাড়ে মাথায় লেপমুড়ি দেয়। পণ্ডিতেরা টাকের ওপর ডাকটিকিট মারে। এই নিয়মটা খুব মজা । রাজা মশাই ঘিয়ের মধ্যে ট্যাকঘড়িটা ডুবিয়ে রাখে। শিরীষ কাগজ দিয়ে রাজা বিছানা পাতে। সবই খুব অদ্ভুত ধরনের নিয়ম কানুন।
২. বোম্বাগড়ে যাওয়ার পরে, রাজার সঙ্গে যদি তোমার বন্ধুত্ব হয়ে যায়, আর তোমাকেই নিয়মকানুন একট-আধটু বদলে নিতে বলেন তিনি, কিংবা, বলেন জুড়ে দিতে নতুন কোনো নিয়ম, অথবা, একটি দিনের জন্য তোমাকে করে দেন বোম্বাগড়ের রাজা, তবে তুমি কী কী করবে?
উত্তর ঃ বোম্বাগড়ের রাজা যদি আমাকে বন্ধুত্ব করে একদিনের জন্য রাজা করে তাহলে তুমি রাজার কাছে জানতে চাইবো এখানকার নিয়ম কানুন গুলো এরকম কেন তারপর সেই নিয়ম কানুন গুলো বদল করার চেষ্টা করব প্রজাদের দের সেবা করবো গিয়ে সেখানকার রাজামশাইয়ের সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব হলে তিনি যদি একটি দিনের জন্য সেখানকার
রাজ সিংহাসনে আমাকে বসতে দেন তবে আমি বোম্বাগড় রাজ্যের রাজা হিসেবে প্রথমেই প্রজাদের প্রতি নজর দেব। প্রজাদের ভালো করব।প্রজাদের সুখ দুঃখের সাথী হবো তাদের সুবিধা ও অসুবিধা দেখবো।বহিঃশত্রুর হাত থেকে রাজ্যকে রক্ষা করার জন্য সেনাবাহিনী তৈরি করব আর এই মজার নিয়ম কানুন গুলোকে তুলে দেয়ার চেষ্টা করব।
৩. ‘বোম্বাগড়ের রাজা’ কবিতাটির সঙ্গে সুকুমার রায়ের লেখা ‘একুশে আইন' কবিতাটির খুব ভাবগত মিল রয়েছে। শিক্ষকের থেকে কবিতাটি শোনো। ভালো লাগলে খাতায় লিখে নাও। এমন আরও কবিতা সংগ্রহ করো, যেখানে অদ্ভুত সব নিয়মের কথা রয়েছে।
উত্তর :
শিব ঠাকুরের আপন দেশে
আইনকানুন সর্বনেশে
কেউ যদি যায় পিছলে পড়ে
প্যায়দা এসে পাকড়ে ধরে
কাজির কাছে হয় বিচার-
একশো টাকা দণ্ড তার।।
সেথায় সন্ধে ছটার আগে
হাঁচতে হলে টিকিট লাগে
হাঁচলে পরে বিন্ টিকিটে
দম্ দমাদম্ লাগায় পিঠে,
কোটাল এসে নস্যি ঝাড়ে
একুশ দফা হাঁচিয়ে মারে।।
কারুর যদি দাঁতটি নড়ে,
চারটি টাকা মাশুল ধরে,
কারুর যদি গোঁফ গজায়
একুশে আইন
সুকুমার রায়
চলতে গিয়ে কেউ যদি চায়
এদিক ওদিক ডাইনে বাঁয়,
রাজার কাছে খবর ছোটে,
পল্টনেরা লাফিয়ে ওঠে
দুপুর রোদে ঘামিয়ে তায়
একুশ হাতা জল গেলায়।।
যেসব লোকে পদ্য লেখে,
তাদের ধরে খাঁচায় রেখে,
কানের কাছে নানান সুরে
নামতা শোনায় একশো উড়ে,
সামনে রেখে মুদির খাতা
হিসেব কষায় একুশ পাতা।।
একশো আনা ট্যাক্সো চায়
খুঁচিয়ে পিঠে গুঁজিয়ে ঘাড়,
সেলাম ঠেকায় একুশ বার।।
৪.১ সুকুমার রায়ের বাবার নাম কী?
উত্তর :সুকুমার রায়ের বাবার নাম উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী।
৪.২ ‘আবোল তাবোল' কবিতার বইটি কার লেখা?
উত্তর : ‘আবোল তাবোল' কবিতার বইটি সুকুমার রায়ের লেখা।
৪.৩ তাঁর লেখা অন্য দুটি বইয়ের নাম লেখো।
উত্তর ঃ তাঁর লেখা অন্য দুটি বইয়ের নাম পাগলা দাশু এবং ‘অবাক জলপান’, ‘।
সিলেবাসে হাতে কলমে বাইরে অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর
দু-এক কথায় উত্তর দাও :
প্রশ্ন:- জোছনা বলতে কী বোঝো?
উত্তর : রাতেরবেলা চাদের আলোকে জোছনা বলে। এর শুদ্ধ ভাষা হল জ্যোৎস্না।
প্রশ্ন:- ‘বোম্বাগড়ের রাজা’ কবিতাটি কোন্ কবিতার বই থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তর : ‘বোম্বাগড়ের রাজা’ কবিতাটি ‘আবোল তাবোল' কবিতার বই থেকে নেওয়া হয়েছে।
প্রশ্ন:- রানির মাথায় অষ্টপ্রহর কী বাঁধা?
উত্তর : রানির মাথায় অষ্টপ্রহর বালিশ বাঁধা থাকে।
প্রশ্ন:- জোছনা রাতে কারা কী করে ?
উত্তর-বোম্বাগড়ের মানুষ জোছনা রাতে চোখে আলতা মাখে।
প্রশ্ন:- বোম্বাগড়ের লোকেরা কখন, কোথায় আলতা মাঝে?
উত্তর : বোম্বাগড়ের লোকেরা জোছনা রাতে সবাই চোখে আলতা মাখে।
প্রশ্ন:- বোম্বাগড়ের রাজা ছবির ফ্রেমে কী বাঁধিয়ে রাখেন?
উত্তর : বোম্বাগড়ের রাজা ছবির ফ্রেমে আমসত্ত্ব ভাজা বাঁধিয়ে রাখেন।
প্রশ্ন:- বোম্বাগড়ের রানি সারাদিন কীভাবে থাকে এবং তার দাদা কী করে ?
উত্তর ঃ বোম্বাগড়ের রানি সারাদিন মাথায় একটা বালিশ বেঁধে রাখে এবং রানির দাদা পাউরুটিতে পেরেক ঠোকে।
প্রশ্ন:- 'বোম্বাগড়ের রাজা' কবিতায় কে, কেমন অদ্ভুত কাজ করেন তার তিনটি উদাহরণ দাও।
উত্তর : 'বোম্বাগড়ের রাজা' কবিতায় লোকে সর্দি হলে ডিগবাজি খায়, ওস্তাদেরা মাথায় ঘাড়ে লেপ মুড়ি দেয় এবং মন্ত্রী রাজার কোলে বসে কলশি বাজায়।
প্রশ্ন:- “এমন কেন ঘটছে তা কেউ বলতে পারো মোরে?”—এটি কোন্ কবিতার অংশ? কবির নাম কী? এই কবিতায় রাজার পিসি, রাজার খুড়ো, পণ্ডিত কী করেন?
উত্তর : এটি 'বোম্বাগড়ের রাজা' কবিতার অংশ।
কবির নাম সুকুমার রায়।
এই কবিতায় রাজার পিসি কুমড়ো নিয়ে ক্রিকেট খেলে, রাজার খুড়ো হুঁকোর মালা পরে নাচেন ও পণ্ডিত টাকের ওপরে ডাকের টিকিট মারে।
প্রশ্ন:- 'বোম্বাগড়ের রাজা' কবিতাটি কী ধরনের কবিতা? কবিতাটি পড়ে তোমার কী মনে হয় ?
অথবা, 'বোম্বাগড়ের রাজা' কবিতাটি পাঠ করে সেখানকার মানুষ ও নিয়মকানুন তোমার কেমন লেগেছে তা নিজের ভাষায় লেখো।
উত্তর : 'বোম্বাগড়ের রাজা' কবিতায় উচ্ছল কৌতুক রসের সঙ্গে ব্যঙ্গাত্মক সমাজ চেতনার অপূর্ব সংমিশ্রণ লক্ষ করা যায়। কবিতাটি একটি সরস, কৌতুককর, হাসির কবিতা।
সমগ্র কবিতাটিতে কবি যে ধরনের কথা বলেছেন তা কখনোই বাস্তবে রূপায়িত হয় না। রাজামশাই ও তার পারিষদরা যে ধরনের কাজ করছে তা সকলকে আনন্দ দান করার জন্যই করছে। অবাস্তব এই কবিতায় বিভিন্ন মানুষের কাজ ও
নিয়মকানুন আমার কাছে মজাদার লেগেছে। তাই বলা হয় এটি একটি হাসির কবিতা।
প্রশ্ন:- শিশুসাহিত্যিক হিসেবে সুকুমার রায়ের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
উত্তর : শিশুসাহিত্যিক হিসেবে সুকুমার রায় বাংলা সাহিত্যে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছেন। সুকুমার রায়ের কবিতা আমরা অনেকেই পড়েছি। তাঁর লেখা সব কবিতাই খুব মজার। ‘রামগরুড়ের ছানা' কবিতাটি একটি হাসির কবিতা। কিন্তু কবিতায় রামগরুড়ের ছানাদের হাসা নিষেধ। এখানে রামগরুড়ের ছানা নিজেই নিজেকে বলছে যদি সে হাসে তবে নিজেকেই সে মারবে। কবির প্রতিটি কবিতাই এইরকম অবাস্তব, যার সঙ্গে বাস্তবের এতটুকু ছোঁয়া নেই। আমরা প্রতিটি কিশোর-কিশোরী আনন্দের সঙ্গ্যে তাঁর কবিতা পড়ি এবং আনন্দ লাভ করি। এককথায় চিত্রশিল্প, ফোটোগ্রাফি, সরস ও কৌতুক কাহিনি এবং ছড়া রচনার ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্যে সুকুমার রায় একজন প্রাতঃস্মরণীয় ব্যক্তি।
বিপরীত শব্দ : সদাই—মাঝে মাঝে।
সেথায়—হেথায়।
রাত-দিন।
পণ্ডিত—মূর্খ।
বাঁধা—খোলা।
সমার্থক শব্দ : রাজা—নৃপ, নৃপতি, ভূপতি, মহারাজ।
মাথা—মস্তক, ললাট, শির।
পণ্ডিত—বিজ্ঞ, বিদ্বান, অভিজ্ঞ,
শাস্ত্রজ্ঞানী। চোখ-নেত্র, নয়ন, আঁখি, লোচন।