কে ছিলেন ঈশপ তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর/ke chhlen esha class 3 bangla - school book solver

Pages

Friday, 31 January 2025

কে ছিলেন ঈশপ তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর/ke chhlen esha class 3 bangla




 তৃতীয় শ্রেণীর বাংলা

দশম পাঠ

 তৃতীয় শ্রেণি

জীবনী : কে ছিলেন ইশপ

লেখক : অজ্ঞাত (অজানা)


নামকরণের সার্থকতা:- রচনাটি মুলত ইশপের জীবন সম্বন্ধে আলোচনা করা হয়েছে। ইশপের নানা গল্প, তার সাথে আমাদের সমাজ জীবনের মিল—এই হচ্ছে লেখাটির বিষয়।

পরিচয়  ইশপ কে ছিলেন, তাঁর জীবন ইত্যাদি নিয়ে লেখাটিতে। তাই রচনাটির নামকরণ 'কে ছিলেন ইশপ' একদম সঠিক।


সারাংশ : ইশপের নাম শোনেনি এমন মানুষ মনে হয় পৃথিবীতে খুব বেশি নেই। রচনাটিতে ইশপের জীবনী সম্পর্কে।

আলোচনা করা হয়েছে। আঙুর ফল ও শেয়ালের গল্প, খরগোশ ও কচ্ছপের গল্প, রাখাল ছেলের মিছিমিছি ‘বাঘ বাঘ' চাল চীন গ্রিসের একজন ক্রীতদাস। তিনি প্রতিটি লোককে লক্ষ করতেন তারপর তাদের নিয়েই গল্প বানাতেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাঁর গল্পগুলির চরিত্র থাকত পশুপাখি। একবার রাজা ক্রোসাস তাঁকে ডেলফিতে পাঠান। সেখানকার লোভী পুরোহিতদের নিয়ে তিনি সোনার ডিমপাড়া হাঁসের গল্পটি বাঁধেন এবং তাঁদের শুনিয়েও দেন।

তাঁর গল্পগুলি যেমন মজা দেয় তেমন উপদেশও দেয়। তাঁর রচিত গল্পগুলো সবই নীতিগল্প। তাঁর এই গল্পগুলি পৃথিবীর প্রায় সব দেশে সব ভাষাতেই অনুবাদ করা হয়েছে। মানবজাতির সবচেয়ে বড়ো শিক্ষকদের একজন হলেন।



শব্দার্থ : চমৎকার—সুন্দর। উপহাস-ঠাট্টা, 

বিদ্রুপ। জ্ঞানী- পণ্ডিত। 

প্রভু–মনিব। 

অঙংকারী-দাম্ভিক, গর্বিত। 

জেদ—গোঁ, নাছোড়বান্দাভাব।

 ভেড়ার পাল-ভেড়ার দল। 

ক্রীতদাস—কেনা গোলাম। 

অজস্র —বহু, অনেক। 

জরুরি—প্রয়োজন।

নিষ্ঠা--মনোযোগ, অনুরক্তি।

আঙুরগুচ্ছ—আঙুরের থোকা। 

নাগাল - ছোঁয়া

খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে—খুব মনোযোগ দিয়ে নজর দেওয়া। 

ছদ্মবেশ-আত্মগোপনের জন্য নেওয়া বেশ‌

পুরোহিত—দেবতার পুজো করেন যিনি।

ভবিষ্যৎবাণী—ভবিষ্যতের কথা আগে বলে দেওয়া।

 নীতিগল্প—যে গল্প থেকে নীতি শিক্ষা পাওয়া যায়। 

উপদেশ- শিক্ষা, পরামর্শ, কর্তব্য সম্বন্ধে নির্দেশ। সততা-সাধুতা। 

কৃতজ্ঞতা—উপকারীর উপকার মনে রাখা। সদগুণ—ভালো গুণ

অনুবাদ -- তরজমা, অন্য ভাষায় পরিবর্তন। প্রতিযোগী—সমকক্ষ। প্রতিযোগিতা – সমকক্ষতা। চিৎকার—উচ্চরব।



হাতে কলমে  অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর


১.একটি বাক্যে উত্তর দাও :

১.১ শেয়াল কিছুতেই কীসের নাগাল পায়নি? 

উঃ। শেয়াল কিছুতেই আঙুরগুচ্ছের নাগাল পায়নি।


১.২ শেয়াল শেষে কী বলে চলে গিয়েছিল? 

উঃ। শেয়াল শেষে ‘আঙুর ফল টক' বলে চলে গিয়েছিল।


১.৩ খরগোশ কেমন ছিল? 

উঃ। খরগোশ খুব অহংকারী ছিল।


১.৪ খরগোশ কার কাছে দৌড় প্রতিযোগিতায় হেরে গিয়েছিল ?

উঃ। খরগোশ কচ্ছপের কাছে দৌড় প্রতিযোগিতায় হেরে গিয়েছিল।


১.৫ খরগোশ কেন হেরে গিয়েছিল?

উঃ। খরগোশ ছিল অহংকারী আর কচ্ছপ ছিল জেদী আর নিষ্ঠাবান। তাই খরগোশ হেরে গিয়েছিল।


১.৬ রাখাল ছেলে কী করত?

উঃ। রাখাল ছেলে মিছিমিছি বাঘ বাঘ বলে চেঁচিয়ে লোক জড়ো করত।


১.৭ ইশপ কোন্ দেশের মানুষ ছিলেন?

উঃ। ইশপ গ্রিস দেশের মানুষ ছিলেন।


১.৮ ইশপ কাদের নিয়ে গল্প বানাতেন?

উঃ। ইশপ পশুপাখিদের নিয়ে গল্প বানাতেন।


১.৯ ইশপের প্রভু কে ছিলেন? 

উঃ। ইশপের প্রভু ছিলেন রাজা ক্রোসাস।


১.১০ তিনি ইশপকে কোথায় পাঠিয়েছিলেন? 

উঃ। তিনি ইশপকে ডেলফিতে পাঠিয়েছিলেন।



১.১১ সেই জায়গাটি কেন বিখ্যাত ছিল? 

উঃ। সেই জায়গাটির পুরোহিতরা ছিল ভবিষ্যৎবাণীর জন্য বিখ্যাত।


১.১২ সেখানকার মানুষ কেমন ছিল?

 উঃ। সেখানকার মানুষ খুব লোভী ছিল।


১.১৩ তাদের আচরণ দেখে ইশপ কোন গল্প বাঁধলেন।

উঃ। তাদের আচরণ দেখে ইশপ সোনার ডিম পাড়া হাঁসের গল্প বাঁধলেন।


১.১৪ নীতিগল্প কাকে বলে? 

উঃ। যে গল্প থেকে নীতিশিক্ষা পাওয়া যায় তাকে নীতিগল্প বলে।

১.১৫ আমাদের জীবনে কোন্ গুণগুলি জরুরি ?

উঃ। আমাদের জীবনে দয়া, মায়া, ভালোবাসা, সততা, কৃতজ্ঞতা, পরোপকার, শ্রদ্ধা, ভক্তি প্রভৃতি গুণগুলি জরুরি।


১.১৬ অনুবাদ বা তরজমা কাকে বলে ?

উঃ। কোনো একভাষা থেকে অন্য ভাষায় কোনোকিছু পালটানোকে অনুবাদ বা তরজমা বলে।


১.১৭ ইশপের গল্প বিভিন্ন দেশে কেন জনপ্রিয়? 

উঃ। কারণ, গল্পগুলি মজার ছলে আমাদের নীতিশিক্ষা দেয় ।

১.১৮ ইশপকে কেন ‘মানবজাতির সবচেয়ে বড়ো শিক্ষকদের একজন' বলা হয়েছে?

উঃ। কারণ, তিনি গল্পের মধ্যে দিয়ে মানবজাতিকে শিক্ষা দিয়েছেন।


২. 'ক' স্তম্ভের সঙ্গে 'খ' স্তম্ভ মেলাও :

ক'স্তম্ভ।            খ'স্তম্ভ

শেয়াল > আঙুরগুচ্ছ

রাখাল ছেলে > বাঘ

ডেলফি > ভবিষ্যৎবাণী

খরগোশ > দৌড় প্রতিযোগিতা

হাঁস > সোনার ডিম




. ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে নীচের শূন্যস্থান পূরণ করো :

৩.১ ইশপ ছিলেন একজন—(রাজা/পুরোহিত/ক্রীতদাস) 

উঃ। ক্রীতদাস ।


৩.২ ইশপের প্রভু ছিলেন রাজা- (ক্লোসাস অলিম্পাস/জুলিয়াস)। 

উঃ। ক্রোসাস।


৩.৩ ইশপ ছিলেন—(চিন/গ্রিস/মিশর) দেশের লোক। 

উঃ। গ্রিস।


৩.৪ ইশপের প্রভু ইশপকে (এথেন্স/স্পার্টা/ডেলফি) নগরে পাঠিয়েছিলেন।

 উঃ। ডেলফি।


৩.৫ ডেলফি শহরটি বিখ্যাত ছিল– (মসলিনকাপড়/ভবিষ্যৎবাণী/যুদ্ধ বিগ্রহে) এর জন্য।

 উঃ। ভবিষ্যৎবাণী।


৪. নীচের শব্দঝুড়ি থেকে ঠিক শব্দ বেছে ঠিক জায়গায় বসাও ঃ

অনুবাদ, উপহাস, নিষ্ঠা, নীতিগল্প, সোনার ডিম

৪.১ কচ্ছপের ছিল জেদ আর ......।

উঃ। কচ্ছপের ছিল জেদ আর নিষ্ঠা।


৪.২ একটা হাঁস...... ডিম পারত।

উঃ।একটা হাঁস সোনার ডিম পাড়ত।


৪.৩ চেহারা নিয়ে ইশপকে.......শুনতে হত। 

উঃ । চেহারা নিয়ে ইশপকে উপহাস শুনতে হতো।



 

৪.৪ ইশপের রচনাগুলি.......... হয়েছে পৃথিবীর নানা দেশে নানা ভাষায় ।

উঃ।ইশপের গল্পের অনুবাদ হয়েছে পৃথিবীর নানা দেশে নানা ভাষায়।


৪.৫ ইশপের  রচনাগুলি........‌

উঃ।ইশপের রচনাগুলি নীতিগল্প।





৫. এই গদ্যে বলা নেই, তোমার জানা ইশপের এমন কোনো গল্প নিজের ভাষায় লেখো।

উঃ। এক বুড়ি একা থাকত। তার ভারী কষ্ট। সে একদিন জঙ্গল থেকে কাঠ মাথায় করে নিয়ে আসছে। গরমকাল, চারিদিকে সবকিছু তেতে আছে। বুড়ির খুব কষ্ট হচ্ছিল। সে একটা গাছের ছায়ায় তার মাথা থেকে কাঠের বোঝা নামিয়ে বসল। সেখানে বসে সে এই সংসারের প্রতি সব ক্ষোভ উগরে দিতে থাকে। এমনকি সে যমের উদ্দেশ্যেও বলতে থাকে—আর পারি না। বেঁচে থাকতে আর ইচ্ছা হয় না, মরণও আসে না। হতচ্ছাড়া মুখপোড়া যম, এত লোককে নিস আমায়।নিতে পারিস না—বুড়ির এইসব কথা শুনে যম সেখানে এসে হাজির। যমের চেহারা দেখেই তো বুড়ি ঞ্জান হারানোর।জোগাড়। বুড়ি বলে-কে বাবা তুমি? যম বলে - –ঠাকুমা আমি যম। তুমি একটু আগে আমায় ডাকছিলে। তাই এসেছি। বলো আমি তোমায় কীভাবে সাহায্য করতে পারি। এই কথা শুনেই তো বুড়ি থ হয়ে গেল। সে কোনোক্রমে বলল—বাবা তুমি এসে ভালোই করেছ। এখন এই কাঠের বোঝাটা যদি আমার মাথায় তুলে দাও, তো আমি বাড়ি যেতে পারি। যম তাই করল। বুড়িও তার বাড়ি ফিরে গেল।



৬. ইশপের মতোই আমাদের দেশে ছিলেন বিষ্ণুশর্মা। তাঁর লেখা 'পঞ্চতন্ত্র' গোটা পৃথিবীতেই বিখ্যাত এবং সমাদৃত।

শিক্ষিকা/শিক্ষকের কাছ থেকে জেনে নাও।

উঃ। শিক্ষিকা/শিক্ষকের কাছ থেকে জেনে নাও। 


৭. ইশপের অধিকাংশ গল্পের চরিত্রটারই বিভিন্ন জীবজন্তর, নীচের ছবিটি থেকে কটি প্রাণীর ছবি আর কি অন্যান্য জিনিসের ছবি খুঁজে পাচ্ছ বলো। খুঁজে পাওয়ার পর পছন্দমতো আলাদা আলাদা রং দাও :

উঃ। প্রাণীর ছবি-প্রজাপতি, মোরগ, হাতি, সাপ, মাছ।

অন্যান্য জিনিস-টুপি, চাঁদ, কুঠার।

রং নিজেরা করো।




 অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর ঃ


★ কচ্ছপ কেমন ছিল?

 উঃ। কচ্ছপ ছিল জেদি ও নিষ্ঠাবান।


★ দৌড় প্রতিযোগিতায় কে জিতেছিল?

উঃ। দৌড় প্রতিযোগিতায় কচ্ছপ জিতেছিল।


★ কে মিছিমিছি ‘বাঘ বাঘ' বলে চেঁচাত?

উঃ। রাখাল ছেলে মিছিমিছি ‘বাঘ বাঘ’ বলে চেঁচাত।


★কে আঙুরগুচ্ছের নাগাল না পেয়ে চলে গিয়েছিল?

উঃ। শেয়াল আঙুরগুচ্ছের নাগাল না পেয়ে চলে গিয়েছিল।


★ কচ্ছপের সাথে কার দৌড় প্রতিযোগিতা হয়েছিল ?

উঃ। কচ্ছপের সাথে খরগোশের দৌড় প্রতিযোগিতা হয়েছিল।


★ ইশপকে অনেক উপহাস শুনতে হত কেন ?

উঃ। ইশপের চেহারা এমন কিছু আহামরি ছিল না।



★কাদের আচরণ দেখে ইশপ সোনার ডিম পাড়া হাঁসের গল্প বাঁধলেন ?

উঃ। ডেলফির লোভী পুরোহিতদের দেখে।


★ ইশপকে কোন আখ্যায় ভূষিত করা হয়েছে?

উঃ। ইশপকে মানবজাতির সবচেয়ে বড়ো শিক্ষকদের একজন বলে ভূষিত করা হয়েছে।


'★পঞ্চরত্ন' কার লেখা? 

উত্তর পঞ্চতন্ত্র বিষ্ণু শর্মার লেখা ।


★ মানুষ হিসাবে ইশপ কেমন ছিলেন?

উঃ। মানুষ হিসেবে ইশপ ছিলেন অতি জ্ঞানী।




★ডেলফিতে কারা ভবিষ্যৎবাণী করত? 

উঃ। ডেলফিতে পুরোহিতরা ভবিষ্যৎবাণী করত।


★সেই সময় গ্রিসের রাজা কে ছিলেন?

 উঃ। সেই সময় গ্রিসের রাজা ছিলেন ক্লোসাস।


★ইশপ কে ছিলেন? তাঁর সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

উঃ। ইশপ ছিলেন প্রাচীন গ্রিস দেশের একজন মানুষ। তিনি ছিলেন একজন ক্রীতদাস। তিনি দেখতে ভাল ছিলেন না। তার চেহারা নিয়ে  নিয়ে তাঁকে অনেক উপহাসও শুনতে হতো। তবে মানুষ হিসাবে ইশপ ছিলেন অতি জ্ঞানী।ইশপ তাঁর আশপাশের সমস্ত লোকজনের আচার ব্যবহার খুব খুঁটিয়ে তিনি লক্ষ করতেন এবং তারপর তাদেরই দোষ আর গুণ নিয়ে গল্প বানাতেন।


★ 'এইসব সদগুণ যে আমাদের জীবনে কত জরুরি, তা আমাদের মনে করিয়ে দেন ইশপ'—ইশপ কে ছিলেন?

তিনি কোন দেশের মানুষ ছিলেন? আমাদের জীবনের যে সদগুণগুলি জরুরি সেগুলি কী কী?


উঃ। ইশপ ছিলেন একজন ক্রীতদাস।  

ইশপ ছিলেন গ্রীস দেশের লোক।আমাদের জীবনে যে সদ্‌গুণগুলি জরুরি তা হল দয়া, মায়া, ভালোবাসা, সততা, কৃতজ্ঞতা, পরোপকার, শ্রদ্ধা, ভক্তি ।


★ইশপের গল্প পৃথিবীতে কীভাবে প্রচলিত হয়েছে?

উঃ। পৃথিবীর নানা দেশে, যুগের সময়কালে নিজস্ব ভাষায় ইশপের গল্পের অনুবাদ হয়েছে। অনেকেই আবার সরাসরি অনুবাদ না করে গল্পগুলিকে নিজেদের দেশের আর সময়ের উপযোগী করে কিছুটা বদলেও নিয়েছেন। কিন্তু এতে গল্পগুলির মূল্য একটুও কমেনি। বরং উল্টে বেড়ে গেছে।



★বিপরীত শব্দ :

ভক্তি—অভক্তি। 

উপযোগী—অনুপযোগী। 

প্রভু–ভৃত্য।

 উপহাস – প্রশংসা। 

জ্ঞানী-মূর্খ। 

দোষ-গুণ।

 বিখ্যাত-অখ্যাত।

 লোভী—নির্লোভ।

শ্রদ্ধা- অশ্রদ্ধা। 


★বাক্য রচনা করো :

পরোপকার-পরোপকার করার ইচ্ছা সবার মধ্যে থাকে না।

শ্রদ্ধা-বয়স্ক মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা থাকা দরকার।

অনুবাদ--পৃথিবীর বহু দেশের লেখকদের রচনা বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে।

অহংকারী— হঠাৎ বড়লোক হলেও মানুষগুলোর মনে অহংকারী হন।

রাখাল-রাখাল গরু দেখাশোনা করে।

ক্রীতদাস- ক্রীতদাস প্রথা ছিল আগে।



সমার্থক শব্দ : পৃথিবী, হাঁস, শিক্ষক, পুরোহিত, খরগোশ।

উঃ। পৃথিবী-অবনি, ধরা,  ধরিত্রী।

হাঁস-হংস, মরাল।

শিক্ষক—গুরু, শিক্ষাদাতা।

পুরোহিত-পূজক, পূজারী।

খরগোশ—শশক, শশ।